সর্বশেষ
October 12, 2025 3:04 pm
SUBSCRIBE
সর্বশেষ
October 12, 2025 3:04 pm
Home Tags Posts tagged with "stockmarket"
Tag:

stockmarket

FeaturedStock Market

জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তর

by fstcap
written by fstcap

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে।

সূত্র মতে, গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ট প্রদান করেছে। যে কারণে কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে উন্নতি করা হয়েছে।

আজ বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।

তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।

https://www.sharebazarnews.com/archives/304943

intraco refueling station bangladesh 

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedNational

অনলাইনে সংশোধিত আয়কর রিটার্নও দাখিল করা যাবে

by fstcap
written by fstcap

অনলাইনে সংশোধিত আয়কর রিটার্ন দাখিলের সুবিধা চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যেসব করদাতা অনলাইনে মূল আয়কর রিটার্ন দাখিলের পর ভুলত্রুটির কারণে অনলাইনে সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করতে চান, তাদের জন্য চালু করা হয়েছে এ সুবিধা।
গতকাল মঙ্গলবার এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ২০২৪-২৫ করবর্ষে অনলাইনে সহজেই ঘরে বসে আয়কর রিটার্ন দাখিলে করদাতাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ পরিলক্ষিত হয়। এ বছর নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ১৪ লাখ ৩২ হাজার করদাতা অনলাইনে
রিটার্ন দাখিল করেছেন এবং ১৮ লাখ ৭৫ হাজার করদাতা ই-রিটার্নের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রিটার্ন দাখিলের পর করদাতা কর্তৃক রিটার্নে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে আয়কর আইন অনুযায়ী মূল রিটার্ন দাখিলের ১৮০ দিনের মধ্যে সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করা যায়। এ অবস্থায় যেসব করদাতা অনলাইনে মূল আয়কর রিটার্ন দাখিলের পর ভুলত্রুটির কারণে অনলাইনে সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করতে চান, তাদের
জন্য ওয়েবসাইট (etaxnbr.gov.bd) ব্যবহারের মাধ্যমে ঘরে বসে সহজে অনলাইনে সংশোধিত আয়কর রিটার্ন দাখিলের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। তবে যারা ওই সংশোধন অপশন ব্যবহারের জন্য অনলাইনে প্রবেশ করবেন, তাদেরকে অবশ্যই সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
উল্লেখ্য, আয়কর দিবস পরবর্তী সময়েও বছরব্যাপী অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সুবিধা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ইতোমধ্যে চালু করেছে। এ সুবিধা ব্যবহার করে করদাতারা প্রতিদিনই অনলাইন রিটার্ন দাখিল করছেন।

https://samakal.com

income tax return Bangladesh

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedStock Market

অভিহিত মূল্যের নিচে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ার

by fstcap
written by fstcap

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫৩টি কোম্পানির শেয়ার এখন ফেসভ্যালু বা অভিহিত মূল্যের কমে লেনদেন হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৬টি ব্যাংকের শেয়ারদর ফেসভ্যালুর নিচে অবস্থান করছে। ২০১০ সালে পুঁজিবাজার ধসের পরও এ অবস্থা তৈরি হয়নি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গতকাল রোববার লেনদেন শেষে এসব তথ্য জানা গেছে।
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন ধরে অস্থিরতা চলছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও অস্থিরতা কাটেনি। বাজারে এক দিন উত্থান হলে দুই দিন পতন হয়। এ ছাড়া এতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর ফেসভ্যালুর নিচে থাকার কারণে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। আবার মিউচুয়াল ফান্ডকে হিসাবে ধরলে এ সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, শুধু তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ৫৩টির শেয়ারের দাম এখন ১০ টাকার নিচে। এর মধ্যে ব্যাংক খাতের ১৬টি, বস্ত্র খাতের ১৪টি, ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের ১৩টি, ওষুধ ও রসায়ন খাতের তিনটি, বিবিধ খাতের একটি, প্রকৌশল খাতের পাঁচটি এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের একটি কোম্পানি। কোম্পানিগুলোর এমন অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী শেয়ার বিজকে বলেন, এসব কোম্পানির মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ঠিকমতো বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করে না। আবার ঠিকমতো লভ্যাংশ দেয় না। এমনকি লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েও অনেক সময় বিতরণ করা হয় না। এসব কারণে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমছে।

বিগত সরকারের আমলে দেশের পুঁজিবাজারে ব্যাপক লুটপাট চালানো হয়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে নানা সংস্কারে হাত দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরপরও পুঁজিবাজারের প্রতি মানুষ আস্থা পাচ্ছে না। এতে ক্রমাগতভাবে দরপতনের ফলে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যাংক খাতের যে ১৬টি কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে অভিহিত মূল্যের নিচে লেনদেন হচ্ছে সেগুলো হলোÑএবি ব্যাংকের ৭ টাকা ৪০ পয়সা, এক্সিম ব্যাংকের ৬ টাকা ৭০ পয়সা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৪ টাকা ৮০ পয়সা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৪ টাকা, আইসিবি ৩ টাকা, আইএফআইসি ৬ টাকা ৭০ পয়সা, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৪ টাকা ৬০ পয়সা, এনআরবিসি ব্যাংকের ৮ টাকা ৫০ পয়সা, ওয়ান ব্যাংকের ৮ টাকা ৯০ পয়সা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৮ টাকা ৯০ পয়সা, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের ৯ টাকা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৯ টাকা ৩০ পয়সা, সাউথইস্ট ব্যাংকের ৮ টাকা ৭০ পয়সা, স্টান্ডার্ড ব্যাংকের ৬ টাকা, ইউসিবির ৯ টাকা ২০ পয়সা এবং ইউনিয়ন ব্যাংকের ৪ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। এর বাইরে ১০ থেকে ১১ টাকার মধ্যে রয়েছে আরও দুটি ব্যাংকের শেয়ারের দাম। সে হিসাবে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে ১৮টিরই দাম এখন অভিহিত মূল্যের নিচে বা কাছাকাছি।

বস্ত্র খাতের কোম্পানির মধ্যে যে ১৪টির দাম অভিহিত মূল্যের নিচে নেমে এসেছে। সেগুলো হলোÑআলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ৭ টাকা ৫০ পয়সা, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৪ টাকা ৪০ পয়সা, ডেল্টা স্পিনিংয়ের ৭ টাকা ১০ পয়সা, ফেমিলি টেক্সটাইলের ২ টাকা ৮০ পয়সা, জেনারেশন নেক্সটের ৩ টাকা ৩০ পয়সা, ম্যাকসন স্পিনিংয়ের ৭ টাকা ১০ পয়সা, নূরানী ডাইংয়ের ৪ টাকা ২০ পয়সা, প্যাসিফিক ডেনিমসের ৭ টাকা ৭০ পয়সা, রিজেন্ট টেক্সটাইলসের ৪ টাকা ৩০ পয়সা, রিং শাইনের ৪ টাকা ১০ পয়সা, তাল্লু স্পিনিংয়ের ৬ টাকা ৪০ পয়সা, তুং হাই নিটিংয়ের ৩ টাকা ১০ পয়সা, ভিএফএস থ্রেডের ৮ টাকা ৬০ পয়সা এবং জাহিন স্পিনিংয়ের ৮ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছে।
এ ছাড়া ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে ১৩টির শেয়ারদর। এগুলোর মধ্যে বে-লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের শেয়ার ৬ টাকা ১০ পয়সা, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিডাল ফাইন্যান্স কোম্পানির (বিআইএফসি) ৭ টাকা ৯০ পয়সা, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ৩ টাকা ২০ পয়সা, ফাস ফাইন্যান্সের ৩ টাকা ৭০ পয়সা, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৩ টাকা ৫০ পয়সা, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৬ টাকা ২০ পয়সা, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের ৩ টাকা ৭০ পয়সা, মাইডাস ফাইন্যান্সের ৮ টাকা ২০ পয়সা, ফিনিক্স ফাইন্যান্সের ৪ টাকা ৩০ পয়সা, পিপলস লিজিংয়ের ২ টাকা ৫০ পয়সা, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ৩ টাকা ৫০ পয়সা, প্রাইম ফাইন্যান্সের ৪ টাকা ৭০ পয়সা এবং ইউনিয়ন ক্যাপিটালের শেয়ার ৬ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছে।

প্রকৌশল খাতের পাঁচটির মধ্যে অ্যাপেলো ইস্পাতের শেয়ার ৪ টাকা ২০ পয়সা, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৯ টাকা ১০ পয়সা, রতনপুর স্টিলের ৯ টাকা ৯০ পয়সা, সুহƒদ ইন্ডাস্ট্রিজের ৭ টাকা ৯০ পয়সা এবং এসএস স্টিলের শেয়ার ৮ টাকা ৭০ পয়সায় অবস্থান করছে। এছাড়া জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের জিবিবি পাওয়ার অবস্থান করছে ৮ টাকা ১০ পয়সায়। ওষুধ খাতের অ্যাক্টিভ ফার্মার শেয়ার ৯ টাকা, এএফসি এগ্রোর ৯ টাকা ৯০ পয়সা এবং কেয়া কসমেটিকসের শেয়ার ৫ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছে। আর বিবিধ খাতের ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেডের শেয়ারদর ৮ টাকা ৮০ পয়সায় অবস্থান করছে।

ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ শেয়ার বিজকে বলেন, এসব কোম্পানির আয় নেই, আবার এগুলোর চাহিদাও নেই। তাই এসব কোম্পানির শেয়ারের প্রতি এখন আর মানুষের আগ্রহ নেই। এছাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশ উদ্যোক্তা শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের পুঁজিবাজারে ব্যাপক লুটপাট হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন কমিশন পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি এবং পুঁজিবাজারে আন্তর্জাতিক মানের সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স গঠন করে বিএসইসি। পরবর্তী সময়ে টাস্কফোর্সের পরামর্শে এবং তাদের কাজের সহযোগিতার জন্য পুঁজিবাজারের সঙ্গে সম্পৃক্ত ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার ফোকাস গ্রুপ’ গঠন করা হয়।

বিএসইসি’র মাধ্যমে গঠিত ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ ও ‘পুঁজিবাজার সংস্কার ফোকাস গ্রুপ’ পুঁজিবাজারের সুশাসন উন্নত করা, অভ্যন্তরীণ সুশাসন শক্তিশালী করা এবং আন্তর্জাতিক মানে তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বেচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করাসহ সর্বোপরি দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই সংস্কার ও উন্নয়নের জন্য কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বিএসইসি-সংশ্লিষ্টরা।    https://sharebiz.net/অভিহিত-মূল্যের-নিচে-৫৩টি/

sharebazar

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
NationalStock Market

DSEX hits 2-month high on strong large-cap stock performance

by fstcap
written by fstcap

The Dhaka Stock Exchange’s (DSE) benchmark index, DSEX, soared to a two-month high yesterday, driven primarily by robust gains in large-cap stocks. 

 

Key sectors such as banking, telecommunications, and energy led the rally, with heavyweight companies posting significant price increases, according to market insiders.

On Sunday, the DSEX surged by 23 points, or 0.46%, to reach 5,224, marking its highest level in two months. Meanwhile, the blue-chip DS30 gained 11 points, or 0.58%, to close at 1,921.

During the trading session, the DSE experienced mixed movements, with 217 stocks advancing, 124 declining, and 57 remaining unchanged. The overall market turnover saw a modest rise of 5%, reaching Tk487 crore compared to Tk465 crore in the previous session.

According to the EBL Securities daily market review, BAT Bangladesh, BRAC Bank, Beximco Pharma, and United Commercial Bank were key contributors to the rise in the benchmark index of the Dhaka bourse. 

However, the index’s upward momentum was tempered by declines in the shares of City Bank, Walton, Renata, and Uttara Bank, which limited its overall growth.

 

EBL Securities said the capital bourse of the country continued its recovery mode, starting the week on a positive note. This was driven by investors’ active participation in certain large-cap stocks, fueled by anticipation surrounding their corporate declarations. Besides, opportunistic investors have been chasing trending stocks, expecting invigorating market activity ahead of the Ramadan.

Buyers maintained their dominance throughout the session, with optimistic investors continuing to chase the current rallies in sector-specific stocks. The price appreciation in particular blue-chip stocks further strengthened the market’s upward momentum, EBL Securities added.

 

On the sectoral front, the textile sector led the way, contributing 14.6% to the DSE’s total turnover, followed by the pharmaceutical sector at 11.9% and the engineering sector at 11.7%.

 

In terms of individual performance, Grameenphone emerged as the top performer on the turnover chart, with shares worth Tk23 crore traded during the day. It was followed by Orion Infusion, with trades worth Tk22 crore, and Fu Wang Food, which saw trades amounting to Tk13.51 crore.

The majority of sectors posted positive returns, with the mutual fund sector leading the way at a 2.8% gain, followed by the ceramic sector at 2.5% and the life insurance sector at 2.3%. However, investors faced losses in the jute sector, which declined by 1.2%, as well as in the tannery and paper sectors, both of which fell by 0.5%.

 

S Alam Cold Rolled Steels continued its impressive rally for the fifth consecutive session, topping the gainers’ chart. Its share price surged by 9.74% to reach Tk16.9. Over the past five sessions, the stock has skyrocketed by 72%. In response to a DSE query regarding the unusual price movement, the company stated that there was no undisclosed price-sensitive information to justify the sharp increase.

Other notable gainers included Exim Bank First Mutual Fund, Sandhani Life Insurance, and Shinepukur Ceramics.

On the flip side, the Z category stocks dominated the list of top losers. Atlas Bangladesh emerged as the worst performer of the day, followed by Ring Shine Textiles, Reliance One Mutual Fund, New Line Clothings, and Khulna Printing and Packaging.    https://www.tbsnews.net/economy/stocks/dsex-hits-2-month-high-strong-large-cap-stock-performance-1076426

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FinanceStock Market

লোকসানে রেসের মিউচুয়াল ফান্ড

by fstcap
written by fstcap

সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি রেস পরিচালিত ছয় মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড সর্বশেষ অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে প্রায় ৮৯ কোটি টাকা লোকসান করেছে।  প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) নিট ৬৫ কোটি টাকা মুনাফা হয়েছিল বলে তথ্য দিয়েছিল সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানিটি।

গতকাল রেস পরিচালিত ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড, প্রথম জনতা, এক্সিম প্রথম, ট্রাস্ট প্রথম, আইএফআইসি প্রথম এবং ইবিএল প্রথম– এ ছয়টি ফান্ডের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। মেয়াদি ১০টিসহ রেস পরিচালিত মিউচুয়াল ফান্ড ১২টি।

 
 

নানা অনিয়মের অভিযোগ থাকার পাশাপাশি তদন্তে সহায়তা না করার দায়ে গত বছরের জুনে ফান্ডগুলো পরিচালনায় বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি, গত রোববার প্রত্যাহার করেছে সংস্থাটি। এর পর গতকাল বুধবার ষান্মাষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

 

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ডের ইউনিটপ্রতি লোকসান (ইপিইউ) হয়েছে ৪২ পয়সা। প্রথম প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি মুনাফা ছিল ২৭ পয়সা। প্রথম জনতার ক্ষেত্রে প্রথম প্রান্তিকে ৩৩ পয়সা মুনাফার বিপরীতে লোকসান হয়েছে ৪৯ পয়সা।  এক্সিম প্রথম ফান্ডের ২৬ পয়সা মুনাফার বিপরীতে লোকসান ৪৬ পয়সা।  ট্রাস্ট প্রথমের ৩৮ পয়সা মুনাফার বিপরীতে লোকসান ৫৯ পয়সা, আইএফআইসি প্রথমের ৬৩ পয়সা মুনাফার বিপরীতে লোকসান ৫২ পয়সা এবং ইবিএল প্রথমের ৫৪ পয়সা মুনাফার বিপরীতে ৫৬ পয়সা হারে লোকসান হয়েছে।

 

রেস পরিচালিত এসব ফান্ডের মোট পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা। লোকসানের কারণে গত বৃহস্পতিবারের বাজারমূল্যের হিসাবে ফান্ডগুলো সম্পদমূল্য
কমে সাকল্যে ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকায় নেমেছে। গতকালের বাজারদরে এসব ফান্ডের বাজার মূলধন ছিল মাত্র ৬০৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ইবিএল প্রথম ফান্ডটি সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ টাকা দরে কেনাবেচা হয়েছে। বাকিগুলো ৩ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৩ টাকা ৪০ পয়সায় কেনাবেচা হয়েছে।    https://samakal.com/stock-market/article/281701/লোকসানে-রেসের-মিউচুয়াল-ফান্ড

race mutual fund sharebazar

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedStock Market

DSEX rises on mid- and small-cap gains, but blue-chip index slips

by fstcap
written by fstcap

However, the overall sentiment was tempered by a decline in blue-chip shares, keeping investors cautiously optimistic

The Dhaka Stock Exchange (DSE) experienced mixed trading today (20 February), with the benchmark index DSEX edging higher, driven by gains in mid- and small-cap stocks. 

However, the overall sentiment was tempered by a decline in blue-chip shares, keeping investors cautiously optimistic.

The DSEX climbed 7.93 points, or 0.15%, closing at 5,200, driven by strong performances in select sectors. Meanwhile, the DS30 index, which tracks blue-chip companies, fell 3 points, or 0.16%, reflecting a sell-off in heavyweight stocks.

Analysts attributed the divergence to profit-taking in high-value stocks and a shift in investor focus toward undervalued mid-cap and small-cap equities. 

Among the traded stocks, 167 advanced, while 160 declined and 74 remained unchanged.

 

EBL Securities said in its daily market review, the benchmark index of the capital bourse returned to the positive zone today as investors showed interest in certain speculative and December-closing scrips following some corrections amid continuing short-term profit booking pressure.

Although the market opened on a positive note, selling pressure emerged to fade the initial optimism. However, buyers regained momentum in the final hour, driving a U-shaped recovery and lifting the benchmark index into positive territory after two consecutive sessions of decline, it added.

 

The turnover, a key indicator of activity in the capital market, increased by 9% to Tk466 crore, reflecting heightened investor participation.

 

A senior analyst at a leading brokerage firm noted that a growing number of investors, particularly institutional ones, are shifting their funds to the stock market as treasury yields on government securities have declined.

“Interest rates on government securities have fallen sharply since early February, driven by excess liquidity in the banking sector and weak demand for private sector loans. This trend signals a potential drop in lending rates,” the analyst explained.

 

Yields on government securities have decreased by nearly two percentage points since December, dropping to just over 10% in February, according to the Bangladesh Bank data.

“It is a common trend that when interest rates fall, the capital market tends to surge as investors redirect their funds to equities in search of higher returns,” the analyst added.

B-category stocks dominate top gainers’ chart

B-category stocks, often referred to as mid-level stocks with a maximum dividend payout of 5%, dominated the top gainers’ chart at the DSE. Among these, six companies hit their upper circuit breakers, securing their positions as the day’s top performers.

The top six gainers included Fu Wang Food, S Alam Cold Rolled Steels, Golden Harvest Agro Industries, BD Thai Food, Shinepukur Ceramics, and Zaheen Spinning. Despite facing various business challenges, these firms saw significant price surges during the trading session.

Fu Wang Food led the pack, with its shares soaring by 10% to close at Tk15.4. Similarly, S Alam Cold Rolled Steels also surged by 10%, ending the day at Tk15.4.

Other notable performers included Golden Harvest Agro Industries, whose shares jumped 9.83% to Tk13.4, and BD Thai Food, which climbed 9.79% to Tk15.7. Shinepukur Ceramics rose by 9.70% to Tk14.7, while Zaheen Spinning gained 9.58% to close at Tk8.    https://www.tbsnews.net/economy/stocks/dsex-rises-mid-and-small-cap-gains-blue-chip-index-slips-1073996

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FinanceStock Market

Gamblers still active in market in changed climate, despite punitive actions

by fstcap
written by fstcap

The stock of Khulna Printing & Packaging more than tripled in the three months through Thursday despite repeated warnings by the Dhaka Stock Exchange (DSE) that it was non-operational.

The packaging company’s factory has been producing nothing since 2021. Accumulated losses in the five years to December 2022 amounted to Tk 968 million. The company has not published more recent financial results.

With such a grim image of Khulna Printing, the stock soared. Several other junk stocks have beaten their industry peers that are in regular business operations, have posted profits and given dividends regularly to shareholders.

Many of the junk stocks made it to the top gainers’ list in recent weeks, bringing into question investors’ preference for such shares.

Analysts said speculative trading and short-term profit motives might have fueled the market valuation of junk stocks.

Akramul Alam, head of research at Royal Capital, said price manipulation was the major reason behind “abnormal” price surges of companies out of business.

Gamblers pushed up the prices of junk shares through

serial trading and then spread rumours among general investors. Some investors aim to make hefty profits overnight and become rich. They get trapped by gamblers, added Mr Alam.

Investors may wonder who these gamblers are when the securities regulator has been working to bring reforms to the market and many alleged fraudsters, who manipulated the market under the watch of the previous commission, are either behind bars or under regulatory scrutiny.

 

Western Marine Shipyard, Miracle Industries, Appollo Ispat Complex, Yeakin Polymer, Active Fine Chemicals, and Safko Spinning Mills have been flying high on the prime bourse.

A company’s stock is labeled as junk when its commercial production has remained shut for six months in a row, when it has failed to hold annual general meetings on time or failed to provide dividends for two consecutive years.

Institutional investors also bet on speculative stocks amid a lack of investable stocks; the number of junk stocks has recently crossed 100 in a small market of 359 equity-based securities.

The newly-formed securities commission has already imposed big fines on several companies and individuals for their involvement in share price manipulation.

An official of the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) said the surveillance team of the regulator is keeping an eye on daily trading and taking actions as per rules.

However, punitive regulatory actions seem to have failed to work as a deterrent.

The BSEC official, who spoke on condition of anonymity, said the regulator would conduct investigations to identify irregularities and take necessary actions against those guilty of them.

In a major drive to enforce compliance, the regulator slammed big fines on several market manipulators and companies for involvement in malpractices during the previous commission.

 

In October last year, the BSEC imposed a record fine of Tk 4.28 billion on five companies and four individuals for artificially inflating the share price of Beximco.

Still, gamblers are active in the market, reflected in the price surge of poor-performing stocks.

Record number of junk stocks

Currently, about one-third companies in the stock market are junk stocks. More than 60 companies were relegated to the junk category last year while this year the number is 16.

Market operators say that the latest regulatory directive issued in May last year about features of junk status is the major reason for the rapid increase in the number of junk stocks.

As per the latest directive, if a listed company fails to distribute 80 per cent of the declared dividend within the stipulated time and fails to hold the annual general meeting on time, the company should be listed under Z category.

These two provisions have led to the downgrading of several listed companies in recent times.

A DSE official said the prime bourse downgraded more than a dozen companies recently for their failure to disburse approved dividends within the deadline.

The record number of junk or Z category stocks is worrisome for the market’s growth. It is sending an alarming message to domestic and foreign investors.

Minhaz Mannan Emon, a DSE director, said more than a hundred companies were now in Z group due to wrong decisions made by the previous commission.

Market participants, including the stock exchanges, had been opposing the listing of bad companies for 15 years during the regime of the previous government. But the past commission did not pay heed to them.

The current method of classification of listed companies needs rethinking, said Mr Emon. Otherwise, the number of investable shares will decrease further, creating a chaotic situation in the market.

Moreover, the authority of listing and delisting of companies should be handed over to the stock exchanges, added Mr Emon.    https://thefinancialexpress.com.bd/stock/bangladesh/gamblers-still-active-in-market-in-changed-climate-despite-punitive-actions

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
BankingFinance

বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ কমায় ব্যাংকের অতিরিক্ত তারল্য বেড়েছে ৫১,৬৯৬ কোটি টাকা

by fstcap
written by fstcap

গত বছর দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতায় বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ ব্যাপক কমেছে; ফলে ব্যাংকগুলোর এক বছরে অতিরিক্ত তারল্য বেড়েছে ৫১ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে সিকিউরিটিজসহ ব্যাংকিং খাতের মোট অতিরিক্ত তরল সম্পদ দাঁড়িয়েছে ২.১৫ লাখ কোটি টাকা, যা ২০২৩-এর ডিসেম্বরে ছিল ১.৬৩ লাখ কোটি টাকা।

ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত তরল সম্পদ বাড়লেও অতিরিক্ত নগদ ২ হাজার ২৯১ কোটি টাকা কমে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের শেষে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের আগস্টে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত তরল সম্পদের পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৮৭১ কোটি টাকা। তবে গত ছয় মাসে এই অঙ্ক বেড়েছে।

প্রয়োজনীয়তা স্ট্যাটুটরি লিকুইডিটি রেশিও (এসএলআর) ও ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও (সিআরআর) বজায় রাখার পরে অতিরিক্ত তারল্য হিসাব করা হয়।

ব্যাংকগুলিকে বাংলাদেশ ব্যাংকে মোট আমানতের ৪ শতাংশ সিআরআর নগদ আকারে এবং ১৩ শতাংশ এসএলআর নগদ আকারে জমা রাখতে হয়।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, ব্যাংকগুলোতে অতিরিক্ত তারল্য বাড়ার কারণে হচ্ছে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ খুবই কম।

তিনি বলেন, অতিরিক্ত তারল্য হচ্ছে ব্যাংকগুলোর মোট আমানতের যে অংশ সিআরআর ও এসএলআর বাবদ সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ রাখতে হয়।

এই সময়ে ব্যাংকগুলো দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বেসরকারি খাতের চেয়ে সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ বেশি করেছে। এ কারণে অতিরিক্ত তার‌ল্য বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন এই অভিজ্ঞ ব্যাংকার।

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান আরও বলেন,’২০২৪-এর ডিসেম্বরে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.২৭ শতাংশ, যা এক বছর আগে ১০ শতাংশের বেশি ছিল। যদিও ব্যাংকগুলোতে একটি নির্ধারিত পরিমাণ নতুন মানি ক্রিয়েট হয়েছে। সেই অর্থগুলো বেসরকারি খাতের বিনিয়োগের তুলনায় সরকারি সিকিউরিটিজে হয়েছে। এর ফলে অতিরিক্ত তারল্য বেড়েছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ঋণের চাহিদা কমে যাওয়া, নতুন বিনিয়োগের অভাব এবং সরকারি ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ বাড়ার কারণে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭.২৮ শতাংশে নেমে এসেছে, যা নভেম্বরের তুলনায় ৩৮ বেসিস পয়েন্ট কম।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুসারে, নভেম্বরে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ৭.৫৫ শতাংশে নেমে এসেছে, যা অক্টোবরের তুলনায় ৬৬ বেসিস পয়েন্ট কম এবং ২০২১ সালের মে মাসের পর সর্বনিম্ন। জুলাই থেকে ধীরে ধীরে ঋণ প্রবৃদ্ধি কমা অব্যাহত রয়েছে। জুলাইয়ে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.১৩ শতাংশ।

রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিবিএসকে বলেন, চলতি অর্থবছরে দেশে মূলধনী যন্ত্রপাতি মেশিনারিজ আমদানি অনেক কমেছে, কারণ দেশে নতুন করে বিনিয়োগ বাড়েনি। এ কারণে ব্যাংকগুলো তাদের অর্থ সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করছে।

নাম না প্রকাশের শর্তে তিনি আরও বলেন, ব্যাংকগুলোতে বর্তমানে ডলারের প্রবাহ ভালো। ব্যাংকগুলো ভোগ্যপণ্য ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি মোটামুটি ভালো করছে।

তবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক না হলে, এবং নির্বাচনের আগে বড় আকারে বিনিয়োগের সম্ভাবনা কম বলে মন্তব্য করেন এই ব্যাংকার। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হলে নতুন বিনিয়োগ কিছুটা বাড়তে পারে বলে মনে করেন তিনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ঋণপত্র (এলসি) খোলার পরিমাণ বেড়ে ৩৪.৮৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩.৪৯ বিলিয়ন ডলার।

তবে এই সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে ২৭.৬৬ শতাংশ।    https://www.tbsnews.net/bangla/অর্থনীতি/news-details-314096

banking system Bangladesh bd

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Industry NewsStock Market

এস আলমের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন

by fstcap
written by fstcap

আলোচিত ব্যবসায়ী মো. সাইফুল আলম এবং তাঁর পরিবারের কর ফাঁকির অনুসন্ধানে নেমে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)। 

গতকাল বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত ‘কর ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির কর্মশালায়’ এসব তথ্য তুলে ধরেন সিআইসির মহাপরিচালক আহসান হাবিব।

 
 

ব্যাংক খাতে এস আলমের লুটপাটের তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরে তিনি বলেন, ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। ১০টি কম্পিউটারে সাতজন কর্মকর্তা এক মাস ধরে এন্ট্রি দিয়েও শেষ করতে পারেননি লেনদেনের হিসাব। এর মধ্যে ৩৬ হাজার কোটি টাকা ৩০ জুন পর্যন্ত পাঁচ বছর ব্যাংকে স্থিতি ছিল। ৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা ব্যাংক সুদ পেয়েছে। এর অধিকাংশই তারা আয়কর নথিতে দেখাননি। 

 

কর্মশালায় এস আলমের দুই ছেলের ‘কালো টাকা সাদা’ করার সময় ব্যাংকের সহায়তায় জালিয়াতি হওয়ার তথ্য-প্রমাণও তুলে ধরেন তিনি। সিআইসির মহাপরিচালক বলেন, এস আলমের দুই ছেলে জালিয়াতি করে ৫০০ কোটি টাকা সাদা করেছেন। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যাংকটি এখন পর্যন্ত তথ্য দেয়নি। তদন্ত করে দেখা গেছে, এসআইবিএলের পটিয়া শাখায় ২১ ডিসেম্বরে পে-অর্ডার কেটেছে। পরে ক্লিয়ারিং হয়। অথচ আইন শেষ হয়ে গেছে ৩০ জুন। তখন ব্যাংকটি ওলটপালট করে আগের তারিখে পে-অর্ডার দেয়। এটা হেড অফিস থেকে করা হয়। আরও অনেক সমস্যা ধরা পড়েছে। 

 

এ বিষয়ে ব্যাংক কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান দায়িত্বে রয়েছেন এমন একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের ১২১ কোটি টাকা ব্লক করা হয়েছে। তিনি ব্যাংক খাতে অনিয়মের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরে ‘অলিগার্ক শ্রেণির’ বিরুদ্ধে রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাজ করার অনুরোধ জানান। 

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের সব দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সিআইসির মহাপরিচালক বলেন, অসংখ্য ব্ল্যাংক চেক পাওয়া গেছে অনেক ব্যাংকের। আরও অনেক তথ্য আছে। 

এ সময় বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কর কমিশনার মো. খাইরুল ইসলামও একই রকম তথ্য সামনে আনেন। তবে তিনি কারও নাম বলেননি। তাঁর ভাষ্য, ‘অনেকের ব্যাংক বিবরণীতে দেখা গেছে, প্রচুর পরিমাণে অর্থ শুধু ডেবিটই হচ্ছে। কোথায় যাচ্ছে কোনো খোঁজ মিলছে না।  প্রতিদিন শুধু হিউজ টাকা উত্তোলন হচ্ছে এই করদাতাদের। টাকাগুলো কোথায় যায় এই প্রশ্ন করা হলে তারা উত্তর দিতে পারেন না।’

ব্যাংক কর্মকর্তাদের উদ্দেশে কঠোর বার্তা দিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, এটা আপনাদের আইনি দায়িত্ব। আইনে কঠোর কথা বলা আছে। ব্যাংক কর্মকর্তাদের যারা ট্যাক্স অথরিটিকে সহায়তা করবেন না, তারা ডিফল্ট অ্যাসেসি হিসেবে গণ্য হবেন। ডিফল্ট অ্যাসেসির বিরুদ্ধে যা যা ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা করা হবে। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকওয়ালারা দুষ্টু আছেন। কথায় কথায় চার্জ কাটেন। এনবিআরকে সহযোগিতা না করলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে। অনেক ডেভিয়েশন করেছি। এভাবে চলার সুযোগ নেই।’

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এসব গোয়েন্দা কার্যক্রম করতে প্রচুর তথ্য দরকার। তথ্য পাওয়া আইনগত অধিকার। এনবিআর কাউকে জেল দেয় না বলেই এখানে এত ফাঁকি। ধীরে ধীরে তথ্য আদান-প্রদান অটোমেশন করতে হবে। যাতে সহজেই এনআইডি নম্বর দিয়ে তথ্য পাওয়া যায়।

গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপগুলোর কর ফাঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্তে নেমেছে সিআইসি। এর মধ্যে রয়েছে এস আলম গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, সামিট গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, নাসা গ্রুপ।    https://samakal.com/economics/article/281670/এস-আলমের-অ্যাকাউন্টে-২-লাখ-৪২-হাজার-কোটি-টাকার-লেনদেন

S Alam Group Bangladesh

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedIndustry News

বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে টেক্কা দিয়ে আইসিবির কাজ পেল কোয়ান্ট ফিনটেক

by fstcap
written by fstcap

বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে টেক্কা দিয়ে সরকারি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোং লিমিটেডের কাজ পেয়েছে দেশি প্রতিষ্ঠান কোয়ান্ট ফিনটেক লিমিটেড। কোয়ান্ট ফিনটেক লিমিটেডের তৈরি করা ওএমএস (অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) দিয়ে তাদের গ্রাহকদের সেবা দিবে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি।

 

বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে এই সংক্রান্ত একটি চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সই করেন আইসিবি সিকিউরিটিজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মফিজুর রহমান এবং কোয়ান্ট ফিনটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার নাতেক মিনার।

এ সময়ে আরও উপস্থিতি ছিলেন, আইসিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন, কোয়ান্ট ফিনটেকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. জাবেদ হোসেন সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

 

চুক্তি অনুযায়ী, আইসিবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকদের ডিএসই ও সিএসই তে লেনদেন সম্পাদনের জন্য স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের ব্যবস্থা করে দিবে। এর ফলে গ্রাহকরা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে স্টক এক্সচেঞ্জে সরাসরি ট্রেডে অংশগ্রহণ করতে পারবে।

আইসিবি সিকিউরিটিজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মফিজুর রহমান বলেন, গ্রাহকদের আরও সুন্দর পরিসরে সেবা দিতে আমরা নিজস্ব ট্রেডিং প্লাটফর্ম ওএমএস (অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) চালু করতে যাচ্ছি। ওএমএস এর জন্য পর্ষদ থেকে একটি কমিটি করে দিয়েছিলো, কমিটির সদস্য হিসেবে ছিলো, আইসিবি, ডিএসই, বুয়েটের ও বিসিসির প্রতিনিধিরা। আমাদের পর্ষদের একটি চাওয়া ছিলো কাজটি যাতে দেশি প্রতিষ্ঠান পায় এবং একই সাথে সব ধরণের মান যাতে ঠিক থাকে। এরই অংশ হিসেবে আমরা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদন পেয়েছি। আবদেনগুলো যাচাই-বাছাই করে চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম পর্ষদের পাঠানো হয়। সেখান সবাইকে ডেকে সব বিষয়ে জানার চেষ্টা করে পর্ষদ। পরে সব দিক থেকে প্রথম স্থান অর্জন করে দেশি প্রতিষ্ঠান কোয়ান্ট ফিনটেকে।

তিনি বলেন, আমরা আমাদের কাস্টমারকে সর্বোৎকৃষ্ট সেবা দিতে চাই এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের ইন্টিগ্রেটেড প্লাটফর্মে যাতে সহজেই কাস্টমারগণ এক ক্লিকে প্রবেশ করতে পারে সে জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা।

তিনি আরও বলেন, তাদের টেকনোলজি নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আর আমাদের বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেটের অভিজ্ঞতা দিয়ে একযোগে কাজ করলে এই প্ল্যাটফর্ম শুধুমাত্র আমাদের গ্রাহকদেরই জন্য না সমগ্র ক্যাপিটাল মার্কেটে একটা পজিটিভ ইমপ্যাক্ট রাখতে পারবে, এছাড়াও আমাদের কিছু গ্রাহক বান্ধব ফিচার নিয়ে কাজ করছি যা সামগ্রিকভাবে আমাদের গ্রাহকসেবার মান বহুগুণে বাড়িয়ে দিবে সাথে বিনিয়োগের জন্য ইনফর্মড ডিসিশন নিতে সাহায্য করবে যা কিনা নতুন অনেক বিনিয়োগকারীকে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করবে।

কোয়ান্ট ফিনটেকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. জাবেদ হোসেন বলেন, সরকারী একমাত্র বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পেরে আনন্দিত। আমরা সঠিক সময়ে তাদের কাজ বুঝিয়ে দিবো। আমি আশা করছি যে আমাদের উভয় পক্ষের সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাবে এবং এটি একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে যে আমরা দেশি একটি ওএমএস প্রোভাইডার সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হলাম। এটা দেখে হয়তবা উদাহরণ স্বরুপ আরও অনেকে আমাদের সাথে যুক্ত হবেন।    https://orthosongbad.com/335455/?fbclid=IwY2xjawIi35RleHRuA2FlbQIxMQABHVnoFLYxwRoXh2XjC9Xee3m9CtTTbLWehACpcwINqKNcrRcziyo3GenWPw_aem_PBB9COfiCnJvBj0sUJc9Nw

Quant Fintech Bangladesh ICB Securities

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Newer Posts
Older Posts
@First Capital SecuritiesLimited - All Right Reserved.