Revamped Social Islami Bank PLC prepares to sue S Alam Group in the Money Loan Court within February to realise default loans worth nearly Tk 70 billion from the embroiled conglomerate.
Nazmus Saadat, acting Managing Director (MD) of the Shariah-based bank, disclosed the strategy while speaking to a group of reporters at the bank’s headquarters in Dhaka on Wednesday.
“We’re also discussing continuously with officials of the S Alam Group for recovering these loans,” the acting MD said in reply to a query.
He also said these loans covering both funded and non-funded assets are still in regular status.
As part of the legal action, Social Islami Bank will file cases against 40 accounts of the group of businesses, according to a senior official of the bank.
Meanwhile, the reconstituted board along with top management of the Shariah-based bank is now working to improve their financial health by intensifying recovery efforts and strengthening deposit mobilisation for a rebound.
Under the moves, the bank has already formed taskforces at both headquarters and branch level to gear up the ongoing recovery drives across the country.
“We’re trying to strengthen our recovery drives jointly,” the top executive of the bank said, adding that Social Islami Bank is now trying to reduce the amount of non-performing loans (NPLs) through boosting the recovery drives.
“We’ve already taken measures to avert any fresh NPL buildup in the near future,” he notes.
Social Islami Bank has already been able to recover unpaid loans amounting to Tk 25 billion since the August-05 political changeover till January 28, the acting MD said, adding that they have recovered the money from loan defaulters, written-off loans and over-dues.
The bank is focusing non-funded businesses, including letter-of-credit (LC) ones, which will further help improve the bank’s cash flow.
Besides, the private commercial bank has already rebranded its deposit products to attract general depositors to deposit their hard-earned money with the bank, according to the executive. “We’ve also planned to launch a fresh campaign by the next month to mobilise deposits,” he said to another query.
Social Islami Bank has also emphasised small and medium enterprises (SMEs) and micro-financing to help strengthen the ongoing financial- inclusion initiatives across the country.
As part of the moves, the Shariah-based bank opened three agent- banking outlets Wednesday in different parts of the country on the same grounds. “We’re enhancing our agent-banking operations aiming to bring more unbanked people into the banking network,” the executive explains. Currently, Social Islami Bank is running business with 180 branches, 236 sub-branches, 377 agent outlets, and 224 ATM booths located in both urban and rural areas of Bangladesh.
The bank has already resumed its normal banking activities, the acting MD said, adding that it will return into previous position soon.
Founded in 1995, Social Islami Bank introduced three-tier banking model (formal, non-formal and voluntary), for the first time in Bangladesh aiming to bring fresh dynamism in welfare banking targeting eradication of poverty with a motto of ‘Working Together for a Caring Society’. https://today.thefinancialexpress.com.bd
Featured
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৪-ডিসেম্বর,২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৬৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৩৮ পয়সা।
অর্থসূচক
BBS Cables
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিকন ফার্মাসিটিক্যালস গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৯১ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৬৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৪-ডিসেম্বর,২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৪৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৩ টাকা ২৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ২৩ পয়সা। https://www.arthosuchak.com
beacon pharma bd
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ২ টাকা ৮৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ২ টাকা ৬৭ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৮৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫ টাকা ২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২০ টাকা ৩৭ পয়সা।
অর্থসূচক
Acme laboratories bangladesh bd
টানা পতনে খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। ধারাবাহিক দরপতনে প্রতিনিয়ত বিনিয়োগ করা পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। দিন যত যাচ্ছে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের হতাশা তত বেড়েই চলেছে। মুনাফার আশায় এসে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। প্রাতিষ্ঠানিক, ব্যক্তি শ্রেণি এবং বিদেশী সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা হতাশ এখানে বিনিয়োগ করে। মার্জিন ঋণ নিয়ে সব কুল হারিয়ে অনেক বিনিয়োগকারী পথ বসেছেন।
এদিকে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের বিপরীতে আদায় না হওয়া লোকসান (নেগেটিভ ইক্যুইটি) সমন্বয়ের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ৩১ জানুয়ারি।
এমতবস্থায় শেয়ারবাজার মধ্যস্থতাকারী স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংক যারা বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কিনতে মার্জিন ঋণ প্রদান করেছে, তারা এখন পর্যন্ত ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সেই সঙ্গে শেয়ারবাজার দীর্ঘ সময় নেতিবাচক অবস্থায় থাকায় বিনিয়োগকারীদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাবের লোকসান পুনরুদ্ধার করতে পারেনি। আর বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে নেতিবাচক ইক্যুইটি হিসাব থেকে প্রতিনিয়ত বড় ধরনের বিক্রির চাপ বাড়ছে।
ফলে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যদি নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয়ের মেয়াদ বাড়ানো না হয় তাহলে শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা।
তারা বলছেন, নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয়ের মেয়াদ না বাড়লে বাজার সেল প্রেসার বাড়বে এবং বাজার দীর্ঘমেয়াদে নেতিবাচক অবস্থার মধ্যে ধাবিত হবে। এই অবস্থায় নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয় না হলে বড় ধরনের পতনের মুখে পড়তে পারে শেয়ারবাজার।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট আহামেদ রশিদ লালী বলেন, নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয়ের সময়সীমা অবশ্যই বাড়বে। বাড়াতেই হবে কারণ সময়সীমা যদি না বাড়ায় তবে বড় ধরনের পতন হবে সেটা পুঁজিবাজার হয়তো নিতে পারবে না। একারণেই সময়সীমা বাড়বেই।
নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ছে কি না জানতে চাইলে বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম শেয়ারবাজার নিউজ ডটকমকে বলেন, নেগেটিভ ইকুইটি সমন্বয়ের মেয়াদ বাড়ানো বিষয়ে এখনো কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে খুব শিগগিরই সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে একটি ইতিবাচক সিন্ধান্ত নেবে বিএসইসি।
এর আগে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের বিপরীতে আদায় না হওয়া লোকসান (নেগেটিভ ইক্যুইটি) প্রভিশনের মেয়াদ ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসেসিয়েশন।
প্রস্তাবনায় ডিবিএ উল্লেখ করে, নেগেটিভ ইক্যুইটির প্রভিশন মেয়াদ যদি বৃদ্ধি করা না হয়, তাহলে বাজার সেল প্রেসার বাড়বে এবং বাজার দীর্ঘমেয়াদে নেতিবাচক অবস্থার মধ্যে ধাবিত হবে। এছাড়া, নেগেটিভ ইক্যুইটির প্রভিশন মেয়াদ বৃদ্ধি করা না হলে স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বড় ধরণের লোকসানের মুখে পড়বে।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, শেয়ারবাজার এখনও ভালো অগ্রগতি হয়নি। শেয়ারবাজার মধ্যস্থতাকারী স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংক যারা বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কিনতে মার্জিন ঋণ প্রদান করেছে, তারা ২০২৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সেই সঙ্গে শেয়ারবাজার দীর্ঘ সময় নেতিবাচক অবস্থায় থাকায় বিনিয়োগকারীদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাবের লোকসান পুনরুদ্ধার করতে পারেনি। আর বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে নেতিবাচক ইক্যুইটি হিসাব থেকে প্রতিনিয়ত বড় ধরনের বিক্রির চাপ হচ্ছে। তাই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বর্তমান শেয়ারবাজার পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাব থেকে ব্যাপক পরিমাণ শেয়ার বিক্রির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। তাই স্টক ব্রোকাররা গ্রাহকের মার্জিন ঋণ হিসাবে আদায় না হওয়া লোকসানের বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ জারি করা বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, স্টক ডিলার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকারদের পোর্টফোলিওর মার্জিন ঋণ হিসাবে আদায় না হওয়া লোকসানের বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। https://www.sharebazarnews.com
sharemarket equity minus bangladesh bd
Govt to sell shares of Beximco Pharma, Shinepukur Ceramics to pay workers of 16 factories
The Bangladesh Security Exchange Commission and the Financial Institutions Division will begin the process within the next month, Adviser Sakhawat said
Highlights
- BSEC, FID to take initiative to sell the shares
- Some Tk500-600 crore will be needed to clear the wages
- Investigation to be launched into Beximco’s Tk28,544 crore loans taken against 16 factories
The government will arrange the sale of Beximco’s mortgaged shares in Beximco Pharmaceuticals and Shinepukur Ceramics to clear dues of workers from laid-off factories by February, said Labour Adviser Brig Gen (retd) M Sakhawat Hossain.
“The Finance Division will take necessary steps in this matter. The funds generated from this sale will be used to pay workers’ gratuity, service benefits, and any other legally required payments,” said Sakhawat, also convener of the Advisory Council Committee formed to review the labour and business situation at Beximco Industrial Park.
Speaking to journalists after a meeting of the committee at the Secretariat on Tuesday (28 January), he said a meeting will be held next Sunday with the Bangladesh Securities and Exchange Commission, the Finance Division, and the banks concerned to arrange for the sale of mortgaged shares of Beximco Pharma and Shinepukur Ceramics.
The Textiles and Apparels Division of Beximco – owned by ousted prime minister Sheikh Hasina’s adviser Salman F Rahman – has borrowed Tk28,544.14 crore from 12 banks and financial institutions, he said.
A forensic investigation will be conducted to assess how these loans were disbursed, and actions will be taken against those involved, he added.
An analysis of the shareholding information of three companies listed on the capital market, submitted by the Dhaka Stock Exchange, reveals that the value of shares held by Beximco Limited and Beximco Group owners and institutions is approximately Tk4,392 crore.
Beximco Group owners and institutions with their interest own 50% of Shinepukur Ceramics’ total shares and 30.13% of Beximco Pharma’s total shares. However, the extent of the shares that have been mortgaged remains unconfirmed.
Beximco Ltd owns 50% shares of Shinepukur Ceramics. At the current market price of Tk12 per share, these shares are valued at Tk88 crore.
In Beximco Pharmaceuticals, Beximco Ltd holds 31.90 lakh shares, valued at Tk24.43 crore. Beximco Group owners and their subsidiaries collectively own 30.13% of Beximco Pharma, with shares worth Tk1,029 crore.
At the press conference, Sakhawat Hossain said, “Tk550 to Tk600 crore is needed. Whether this money comes from the sale of shares or other sources, we will ensure it is paid. If necessary, we will raise funds from the Finance Division.”
In response to a question, the adviser stated, “These two institutions are sufficient to collect the workers’ dues.”
Sakhawat also revealed that Beximco has borrowed Tk12,000 crore against 16 non-existent institutions and has accumulated a total debt exceeding Tk40,000 crore. “We will ask the banks about the nature of these loans,” he added.
Furthermore, he confirmed that Beximco has taken a loan of Tk28,544.14 crore from 12 banks.
Beximco Textiles and Apparels has borrowed significant amounts from various banks and financial institutions, including Tk1,424 crore from Sonali Bank, Tk420 crore from Agrani Bank, Tk986 crore from Rupali Bank, Tk23,285 crore from Janata Bank, Tk315 crore from National Bank, Tk333 crore from UCB, Tk983 crore from AB Bank, Tk497 crore from Exim Bank, Tk60 crore from Global Islami Bank, Tk93 crore from Dutch Bangla Bank, Tk78 crore from IFIC Bank, and Tk86 crore from Bangladesh Infrastructure Finance Fund Limited.
The adviser said, “We will inquire with the banks to determine whether these loans are bad. An investigation will be conducted into how the money was obtained. From what we can see, this appears to be a larger scam than the theft of nearly $1 billion from the Bangladesh Bank reserves. This money belongs to the people – taxpayers who entrusted it to the banks, only for it to be embezzled.”
“The bank loan incidents will be investigated by February, and no one involved will be spared. All banks and financial institutions will undergo an audit to examine the documentation behind their loan disbursements, with departmental and legal action to follow.”
Sakhawat said Beximco’s laid-off companies will be closed, adding, “An order has been issued to dismiss the receiver for failing to implement the closure decision, and departmental action will be taken. The Financial Institutions Division will handle this, with the Bangladesh Bank leading the initiative to appoint a new receiver.”
The labour adviser also mentioned that it will be determined later whether one or two Beximco companies can be sold.
He added that the government’s advisory council committee found no trace of 16 out of 32 Beximco Limited companies in the industrial park, while the remaining 12 companies have been laid off.
The government has arranged to pay three months’ salary arrears to the workers and employees of Beximco Industrial Park and has also provided interest-free loans to address the emergency situation, totalling Tk223 crore from various sources. https://www.tbsnews.net
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি থেকে ৩০০ কোটি টাকায় বৃদ্ধি করার চিঠি দিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরকে দেওয়া চিঠিতে বিশেষ তহবিলের সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি করারও সুপারিশ করেছে সংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারী) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বরাবর সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরে এই চিঠি প্রদান করা হয়।
চিঠির অনুলিপি শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে প্রদান করা হয়।
চিঠিতে ডিবিএর পক্ষে থেকে বলা হয়, বাংলাদেশের শেয়ারবাজার একটি চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের শেষ থেকে আমাদের বাজারে দীর্ঘ মন্দা বিরাজ করছে, যার ফলে ইক্যুইটি বাজার মূলধন (প্রায় ৪০ শতাংশ বা ২,৩০০ বিলিয়ন টাকা) উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এই মন্দা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী (যেমন, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি এবং মিউচুয়াল ফান্ড) এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী, স্টক-ব্রোকার এবং অন্যান্য অংশীদারদের সহ ২০ লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীকে প্রভাবিত করেছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, এই তহবিলের আওতায় অনেক স্বনামধন্য তফসিলি ব্যাংক শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করেছে। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যাদের পোর্টফোলিও বিনিয়োগ ৪০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে আছে। এই মুহূর্তে এই ধরনের তহবিল বন্ধ করলে পোর্টফোলিও অ্যাকাউন্টে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হবে এবং বিনিয়োগকারীসহ শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
এমন অবস্থায় শেয়ারবাজার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে, উক্ত বিশেষ তহবিলের সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি করে এই তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য অতিরিক্ত ১০০ কোটি টাকা বৃদ্ধি করে ৩০০ কোটি টাকা করার জন্য গভর্নরের নিকট সুপারিশ করেছে ডিবিএ।
প্রসঙ্গত, শেয়ারবাজারকে স্থিতিশীল করতে এবং বাজারের তারল্য প্রবাহ বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ তারিখে ডিওএস সার্কুলার নং-০১ এর মাধ্যমে তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারবাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগের জন্য একটি বিশেষ তহবিল প্রদানের নির্দেশনা জারি করে। এই বিশেষ তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হয়। এই তহবিলের মেয়াদ ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ তারিখে শেষ হবে। https://sharenews24.com
sharebazar DBA
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল করেছে সরকার।
অন্য যে ৮ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে, তাঁরা হলেন বিএসইসির সাবেক কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম, সাইফুর রহমান, রেজাউল করিম, পরিচালক শেখ মাহবুব-উর-রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদুল হক, অতিরিক্ত পরিচালক এস কে মো. লুৎফুল কবির ও যুগ্ম পরিচালক মো. রশীদুল আলম।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র প্রথম আলোকে জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে এই ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল করে। একই সঙ্গে শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনেরই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
উল্লিখিত ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা বিএসইসির দায়িত্বে থাকার সময় শেয়ারবাজারে লুটপাটে সহায়তা করে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত ২০২০ সালের ১৭ মে প্রথম দফায় বিএসইসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন। পুনর্নিয়োগ পেয়ে গত বছরের ১৬ মে তিনি আবার বিএসইসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ১০ আগস্ট বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন শিবলী রুবাইয়াত। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ বিভাগে ফিরে যান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ সূত্রে জানা যায়, শিবলী রুবাইয়াত সশরীর না গিয়ে এক ব্যক্তিকে পাঠিয়ে বিভাগে যোগদানপত্র জমা দেন। তবে তিনি ক্লাস নেন না।
এ বিষয়ে বিভাগটির চেয়ারম্যান হাসিনা শেখ প্রথম আলোকে বলেন, শিবলী রুবাইয়াতকে শিক্ষার্থীরা বর্জন করায় তিনি ক্লাস নিতে পারছেন না। তিনি আড়াই মাসের ছুটি নিয়েছিলেন, যা গত ডিসেম্বরে শেষ হয়েছে। ছুটি শেষ হওয়ার পর তিনি বিভাগে যোগ দেননি।
শিবলী রুবাইয়াত দেশে আছেন কি না, তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি বিভাগের শিক্ষকেরা।
শিবলী রুবাইয়াতের বিদেশযাত্রায় গত ৯ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নিষেধাজ্ঞা দেন।
আদালতে দুদকের আবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শিবলী রুবাইয়াতের বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি। তিনি যেকোনো সময় দেশ ত্যাগ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে দুদক।
এ ছাড়া শিবলী রুবাইয়াত ও তাঁর ছেলে জুহায়ের সারার ইসলামের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের সব বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
শিবলী রুবাইয়াতের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজারে অনিয়ম-দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ আছে। অভিযোগের মধ্যে আছে কারসাজির মাধ্যমে শেয়ারের দাম বাড়াতে তিনি কারসাজিকারকদের নানাভাবে সহায়তা করতেন। তাঁর প্রশ্রয়ে শেয়ারবাজারে একটি চক্র গড়ে ওঠে। এই চক্র শেয়ারবাজার থেকে অর্থ লোপাটে নানাভাবে তাঁর কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা পেত।
এসব অভিযোগের পাশাপাশি বিনিয়োগ আকর্ষণের নামে বিদেশি রোড শো করার কারণে শিবলী রুবাইয়াত ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছিলেন।
আরও পাসপোর্ট বাতিল
চলতি মাসে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ পাটোয়ারী ও তাঁর স্ত্রী হাবিবা হোসেনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁদের পাসপোর্ট বাতিল করে।
সাবেক পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মিহির কান্তি মজুমদার এবং সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের পাসপোর্টও বাতিল করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৮ জানুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মোট ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও রয়েছেন।
গুম ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার বাইরে এবার শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিদের পাসপোর্ট বাতিল করা হলো। https://www.prothomalo.com
shibli rubayat dse cse
ঋণের সুদহার বছর তিনেকের বেশি সময় ধরে ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার পর সেটি ২০২৩ সালের জুলাইয়ে তুলে দেয়া হয়। এর পর থেকেই ধীরে ধীরে সে হার বাড়তে থাকে।
ঋণের সুদহার বছর তিনেকের বেশি সময় ধরে ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার পর সেটি ২০২৩ সালের জুলাইয়ে তুলে দেয়া হয়। এর পর থেকেই ধীরে ধীরে সে হার বাড়তে থাকে। এটি আরো গতি পায় গত বছরের আগস্টে নতুন গভর্নর দায়িত্ব নেয়ার পর। বেশ কয়েক দফায় নীতি সুদহার বাড়ানোর পর বর্তমানে ঋণের সুদহার ক্ষেত্রবিশেষে প্রায় ১৬ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। সুদহারে এ উল্লম্ফনে ব্যবসার খরচ অনেক বেড়ে গেছে। আর বাড়তি এ ব্যয় সামাল দিতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত ভোক্তাদের ওপরও খরচ চাপাচ্ছে কোম্পানিগুলো। ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কথা বলে বাড়ানো সুদহার পণ্যের দামকে আরো উসকে দিতে ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে যেসব কোম্পানির ঋণের পরিমাণ বেশি, সুদহার বাড়ায় বেশ চাপের মধ্যে পড়েছে সেগুলো।
দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে যেগুলোর ইকুইটির তুলনায় বেশি ঋণ রয়েছে, এমন বেশ কয়েকটির আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করেছে বণিক বার্তা। এক্ষেত্রে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে কোম্পানিগুলোর ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য।
ইকুইটির তুলনায় ঋণ কম থাকা কোম্পানির জন্য ভালো। এক্ষেত্রে ইকুইটির এক গুণ বা তার কম ঋণ থাকা নিরাপদ। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রেটিং প্রতিষ্ঠান ইকুইটির দেড় গুণ পর্যন্ত ঋণকে সহনীয় হিসেবে বিবেচনা করে।
ওষুধ খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের ঋণের পরিমাণ গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে ৬ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। কোম্পানিটির ইকুইটির তুলনায় ঋণ রয়েছে ৮ দশমিক ৫৬ গুণ। গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে তাদের প্রায় ২১৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে ব্যয় হয়েছিল ১৫৩ কোটি টাকা।
বহুজাতিক ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের ঋণের পরিমাণ গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৩৮ কোটি টাকা। এ সময়ে কোম্পানিটির ইকুইটির তুলনায় ৫ দশমিক ৯৪ গুণ ঋণ ছিল। গত বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নয় মাসে তাদের আর্থিক ব্যয় হয়েছে প্রায় ৮৯ কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ে এ খাতে ব্যয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৪ কোটি টাকা।
আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেডের ইকুইটির তুলনায় ঋণ রয়েছে ৩ দশমিক ৭৮ গুণ। গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির মোট ঋণ ছিল ১ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। নির্মাণ খাতের কোম্পানি মীর আকতার হোসেন লিমিটেডের স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ এবং অন্যান্য দায় মিলিয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকার ঋণ ছিল। কোম্পানিটির ইকুইটির তুলনায় ঋণের পরিমাণ ২ দশমিক ৯৪ গুণ।
ইস্পাত খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের গত সেপ্টেম্বর শেষে ইকুইটির তুলনায় ঋণ রয়েছে ২ দশমিক ৩৬ গুণ। এ সময়ে কোম্পানিটির স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ১০ কোটি টাকা। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে কোম্পানিটির ব্যাংক ঋণের সুদ বাবদ ১০২ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে এ খাতে ব্যয় হয়েছিল ৯৫ কোটি টাকা।
জানতে চাইলে জিপিএইচ ইস্পাতের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘ঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়ায় আমাদের মুনাফার ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার সুদহার বাড়িয়েছে। কিন্তু এতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হয় না, বরং আরো বাড়িয়ে দেয়। সরকারের প্রতি আইএমএফের নির্দেশনা রয়েছে যে সুদহার বাড়িয়ে দিলে মানুষের ভোগ কমে যাবে এবং এতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। এটি উন্নত দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যেখানে ক্রেডিট কার্ড বা ঋণের মাধ্যমে ভোক্তারা সবকিছু কেনে। সেসব দেশে শিল্পায়ন বা ব্যবসা পরিচালনায় ব্যাংক থেকে কেউ ঋণ নেয় না। বরং পুঁজির জোগান আসে ইকুইটি মার্কেট, বন্ড মার্কেট ও পুঁজিবাজার থেকে। যদিও আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশে এর বিপরীত চিত্র দেখা যায়।’
বাংলাদেশে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে শিল্প-কারখানা করা হয় আবার ব্যবসা চালানোর জন্যও ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হয় বলে উল্লেখ করেন জিপিএইচ ইস্পাতের এমডি। তিনি বলেন, ‘এক্ষেত্রে সুদহার বেড়ে গেলে বাড়তি ব্যয় উৎপাদন খরচের সঙ্গে যোগ করে ভোক্তার ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হয়। এতে শেষ পর্যন্ত পণ্যের দাম বাড়ার কারণে মূল্যস্ফীতিও বেড়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে মুনাফা কমে যাচ্ছে, কেউ কেউ লোকসানও দিচ্ছে। সুদহার বাড়লে শুধু যে বেসরকারি খাতের ব্যয় বাড়বে এমন নয়। এর ফলে সরকারের ঋণের বিপরীতে সুদ ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে। আর বাড়তি এ ব্যয় কিন্তু সরকার কোনো না কোনোভাবে জনগণের কাছ থেকেই নেবে।’
সুদহার বাড়ায় বিভিন্নভাবে দেশের অর্থনীতিতে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে বলেও মনে করেন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদে এটি কল্যাণকর নয়। আমাদের এখানে ইকুইটি মার্কেট নেই, বন্ড মার্কেটও সে অর্থে নেই। পুঁজিবাজার থাকলেও অর্থনীতির তুলনায় সেটির আকার বেশ ছোট। পুঁজিবাজার বড় হলে শিল্প খাতে পুঁজির জোগানের জন্য ব্যাংকের কাছে যেতে হতো না।’
বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসির ইকুইটির তুলনায় ঋণ রয়েছে ১ দশমিক ৯৬ গুণ। গত সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ও অন্যান্য দায় মিলিয়ে মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে তাদের ঋণের সুদ বাবদ ৪৪ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে ব্যয় হয়েছিল ২৩ কোটি টাকা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন রশীদ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে সব খাতেই চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয়েছে। এ ধাক্কা অনেকের জন্যই সহনীয় পর্যায়ে নেই। সুদহার যেভাবে বাড়ছে তাতে গ্রাহকদের ভোগের পরিমাণ ও ক্রয় সক্ষমতা কমে গেছে। ফলে বর্তমানে বিনিয়োগ করে সেখান থেকে মুনাফা করার সুযোগ নেই। যতক্ষণ না সুদহার কমছে ততক্ষণ পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগ আসবে না। দেশী বিনিয়োগে আস্থা না থাকলে বিদেশী বিনিয়োগও আসবে না। আর নতুন বিনিয়োগ না হলে নতুন করে কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে না। সব মিলিয়ে আমরা একটি ভয়াবহ পর্যায়ে অবস্থান করছি। এক্ষেত্রে সুদহার কমানো ছাড়া আর কোনো রাস্তা নেই সরকারের কাছে। আমরা আশাবাদী সামনে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’ https://www.bonikbarta.com
Non-residents can now invest up to Tk1m without Bangladesh Bank approval
Non-residents will no longer have to secure the Bangladesh Bank’s approval to invest up to Tk1 million ($8,201) in any public or private institutions within the country, except for the capital market listed ones.
The Bangladesh Bank, in a circular issued today, instructed all authorised dealer banks to comply with it.
Officials at the central bank say the exemption is to facilitate small foreign investments. However, investments above Tk10 lakh must secure approval from the Bangladesh Bank.
However, in the case of an investment below Tk1 million by a foreign investor in a Bangladeshi company in exchange for shares, the assistant directors (ADs) of the Bangladesh Bank will check the necessary documents.
Although the central bank’s approval is not mandatory in this regard, the relevant bank will keep a copy of the client’s (investor) application, and send it to the central bank and the client in a prescribed format, says the circular.
Shares can be issued against foreign exchange brought in from abroad only through the banking channel before the issuance.
ADs will ensure from relevant documents that the purpose of the foreign exchange, or remittance, is an equity investment, under which banks and clients will preserve encashment certificates, the circular adds.
In addition, the resident’s status of the shareholders and source country of funds shall be ensured from relevant documents. “If shares are issued against imported capital machinery, the bank shall forward the application to the Bangladesh Bank.”
This move by Bangladesh Bank to streamline foreign direct investment (FDI) approvals for smaller investments comes at a crucial time, as the country’s net FDI inflow during the first quarter of fiscal 2024-25 plummeted to an 11-year low of $104 million.
The decline was attributed to factors such as political instability and economic uncertainty centring the student-led mass upsurge and subsequent fall of the Sheikh Hasina-led government during the period.
Data from the central bank say the net FDI inflow in the same quarter of FY24 was $361 million, meaning it decreased by 71% compared to the previous fiscal year. https://www.tbsnews.net