২০২০ সালের মে মাসে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যানের পদ থেকে বিদায় নিয়েছিলেন এম খায়রুল হোসেন। ওই মাসেই উত্তরসূরি হিসেবে নিয়োগ পান শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম। দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে দীর্ঘ মেয়াদে ছুটি নিয়ে নেতৃত্বে আসেন শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার।
খায়রুল হোসেন একটানা ৯ বছর দায়িত্ব পালন শেষে যখন বিদায় নেন, করোনার কারণে তখন বন্ধ ছিল শেয়ারবাজারের লেনদেন। তত দিনে টানা দরপতনে তলানিতে নেমে এসেছিল শেয়ারবাজারের সূচক। চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেনের প্রতি ছিল না সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা। তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভের প্রধান কারণ ছিল আইপিও বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের শেয়ারের ব্যাপক জালিয়াতি। একের পর এক দুর্বল ও খারাপ কোম্পানিকে বাজারে আসার সুযোগ করে দেওয়ায় আইপিও বাজার ধ্বংস হয়ে গেছে—এমন অভিযোগ ছিল সংশ্লিষ্টদের মুখে মুখে। তাঁর সময়ে শেয়ারবাজারে আসা বেশির ভাগ কোম্পানি তালিকাভুক্তির কয়েক বছর যেতে না যেতেই লোকসানি কোম্পানিতে পরিণত হয়। কিছু কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে খায়রুল হোসেনের বিদায়ের পর আশায় বুক বেঁধেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। শুরুতে তাই শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম যে উদ্যোগই নিয়েছেন, বিনিয়োগকারীরা তাতে সমর্থন দিয়েছেন।
source: https://m.priyo.com
bsec chairman re selected Shibli rubaiyat ul islam