BSEC

Renata Limited, a leading pharmaceutical company, will raise Tk350 crore by issuing 35 crore preference shares at Tk10 each. This funding will be utilised to repay a portion of its outstanding short-term loans to banks.

The Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) in a meeting on Thursday (14 March), allowed Reneat to issue the preference shares through private placement for five years.

According to BSEC documents, shareholders investing in the preference shares will receive an annual dividend of 9-10%.

The preferred shares will not be added to the company’s ordinary shares, also, will not be counted in its earnings per shares (EPS).

Preference shares are shares in a company where dividends are distributed to shareholders before those holding ordinary shares receive theirs.

Preference shareholders are not the owners of the company. However, they have priority over ordinary shareholders in terms of dividends and redemption rights in the event of bankruptcy.

According to the BSEC press release, the nature of preference shares is – redeemable, cumulative, non-convertible and non-participative.

That means, on maturity, the company will repurchase its shares from the investors for its redeemable nature. For its cumulative nature, the company is liable to pay the shareholders outstanding dividends in arrears, if the company does not make enough profit in a year, and the shares will not be converted to ordinary shares.

Owing to its non-participating nature, preference shareholders are not entitled to get any surplus profit other than the promised dividends.

Jubayer Alam, company secretary at Renata Limited, told The Business Standard, “Previously, we received approval from the BSEC for issuing a zero-coupon bond, which is currently being subscribed. Additionally, the BSEC has now granted permission for us to issue preference shares.”

To mitigate the potential impact of rising interest rates, Renata Limited has decided to entirely pay off its outstanding short-term bank loans through the bond and issuing preference shares, he added.

In January this year, the securities regulator allowed Renata to issue a zero-coupon bond worth Tk660 crore. The bond’s face value totals this amount, with the drug maker receiving Tk500 crore from the bond issuance.

Currently, the company acknowledges an indebtedness of around Tk700 crore to several banks in the form of short-term credits.

Regarding the fundraising through bond and preference shares, Jubayer Alam said the management has decided to pay off the entire short-term loan of around Tk700 crore.

According to its half-yearly financials for FY24, Renata has Tk814 crore loans as short-term.

From July to December 2023, Renata reported a growth in revenue by 17% to Tk1866.50 crore, but its profit declined 9% to Tk190 crore as raw material costs increased owing to dollar appreciation.

Meanwhile, its net profit dropped over 54% to Tk231 crore in the fiscal year 2022-23 compared to the previous. And, its earnings per share came down to Tk20.21 in FY23 from Tk44.56 in FY22.

Due to the lower profit, it paid a lower dividend than the previous year. It paid a 62.5% cash dividend for FY23, which was 140% cash and 7% stock a year ago.

source: tbsnews.net

Renata share raise 350 crore

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলো নিয়ে নতুন কোন নির্দেশনা আসবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড.শামসুদ্দিন আহমেদ।

সংবাদ মাধ্যমকে ড. শামসুদ্দিন বলেন, পুঁজিবাজারকে অস্থিতিশীল করতে সব সময় একটি গ্রুপ কাজ করে। নতুন করে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘আমি আবারও পরিস্কার করে বলতে চাই, ইতোমধ্যে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার নিয়ে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাই চূড়ান্ত। নতুন করে আর কোন নির্দেশনা দেওয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, বিনিয়োগকারীদের প্রতি আমার অনুরোধ গুজবে কান না দিয়ে নিজের মতো করে বিনিয়োগ করেন।

এর আগে গত ১৮ মার্চ বিএসইসির নির্দেশে ২২টি কোম্পানির শেয়ার জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। কোম্পানিগুলোর মধ্যে কিছু কোম্পানির উৎপাদন ৬ মাসের বেশি বন্ধ, কিছু কোম্পানি দুবছর বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং কিছু কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের তুলনায় রিজার্ভ ঋণাত্বক।

৬ উত্তর “জেড ক্যাটাগরি নিয়ে দেওয়া নির্দেশনায় চূড়ান্ত, নতুন কিছু দেওয়া হবে না”

source: sharebazarnews.com

z category share

গত ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে শেয়ারবাজারে চলছে ধারাবাহিক পতন। আলোচ্য সময়ের মধ্যে ৮ কর্মদিবস পতন হয়েছে। বিপরীতে দুই কর্মদিবস উত্থানের দেখা মিলেছে। এই ১০ কর্মদিবসের মধ্যে ৮ কর্মদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২০৯ পয়েন্ট। আর দুই কর্মদিবসে সূচক বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট। অর্থাৎ সর্বশেষ ১০ কর্মদিবসে শেয়ারবাজারের সূচক খোয়া গেছে ১৭৯ পয়েন্ট।

এদিকে, গত কয়েক কর্মদিবস যাবত শেয়ারবাজারে নতুন এক ধারার আবির্ভাব ঘটেছে। প্রতিদিন লেনদেনের প্রথম ভাগে উভয় শেয়ারবাজারে সূচকের বড় উত্থান দেখা যায়। কিন্তু শেষ ভাগে সূচক ফের পতনের বৃত্তে এসে স্থান নেয়। আগের দিন মঙ্গলবারও একই রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়। ওইদিন লেনদেনের প্রথম ভাগে ২৭ পয়েন্টের বেশি সূচক উঠে যেতে দেখা যায়। তারপর ধীরে ধীরে সূচক নিচে নামতে থাকে। শেষ বেলায় সূচক পতনের বৃত্তেই এসে স্থির হয়।

আজও একই রমম দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে। আজও দিনের প্রথম ভাগে ডিএসই-তে ২৭ পয়েন্টের বেশি সূচক বেড়ে লেনদেন হয়। এই সময়ে লেনদেনের গতিও ভালো দেখা যায়। কিন্তু বেলা ১১টার পর সূচক সংশোধন হতে থাকে। এক পর্যায়ে সূচক রেডজোনে ঢুকে যায়। তারপর ১২টার দিকে সূচক আবার কিছুটা ইতিবাচক ধারায় মোড় নেয়। কিন্তু বেশি দূর এগুতে পারেনি। আধা ঘন্টার মধ্যে সূচক আবারও রেডজোনে টার্ন নেয়। যা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

RSI ইন্ডিকেটরে বিনিয়োগ উপযোগী ১৩ শেয়ার

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারের লেনদেন দেখে মনে হচ্ছে বড় বিনিয়োগকারীরা কম দামে শেয়ার সংগৃহ করার কৌশলে নেমেছেন। যে কারণে সূচক দেখার মতো কিছুটা বাড়লেই তারা সেল প্রেসার দিয়ে উত্থান থামিয়ে দেয়। আবার সূচক বেশি নামতে থাকলে তারা বাই প্রেসার দিয়ে পতনও থামিয়ে দেয়। ফলে কিছুদিন যাবত বাজার সাইড লাইনে চলছে। তবে বাজারে যে নতুন স্মার্ট মানি ঢুকছে, তা স্পষ্ঠ বুঝা যায়। তাদের মতে, বাজার এখান থেকেই শক্তি সঞ্চয় করে ওপরের দিকে ধাবিত হবে।

বুধববারের বাজার পর্যালোচনা

আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইর প্রধান প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪.০৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে প্রায় ৬ হাজার ২৬৮ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৬৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৩২ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৮৮৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৯৮ কোটি ২০ লাখ টাকার।

আজ ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৯৬টি প্রতিষ্ঠানের ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টির, কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ ১৪ কোটি ৪৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ৮৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

আজ সিএসইতে ২৭১টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানের।

আগের দিন সিএসইতে ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে দর বেড়েছিল ১০৮টির, কমেছিল ১২০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৮টি প্রতিষ্ঠানের।

সূত্রঃ  শেয়ারনিউজ

sharebazar new system dhara RSI

The entrepreneurs and directors of companies listed in the capital market are obligated to maintain a minimum shareholding of 30 percent. Additionally, there is a requirement for all stakeholders, except individual directors, to hold at least 2 percent shareholding. However, it has come to light that directors of 26 companies have failed to comply with these regulations.

However, despite these regulations set by the BSEC in 2011 following the 2010 stock market crash, 26 listed companies have failed to comply with these directives over the past 13 years. As a result, BSEC is now gearing up to take stringent measures against these non-compliant companies.

According to sources from the Dhaka Stock Exchange (DSE), among the listed companies, entrepreneurs and directors of 26 companies have fallen short of holding at least 30 percent of the total shares. These companies span various sectors, including textiles, pharmaceuticals, chemicals, engineering, IT, food, finance, jute, life insurance, mutual funds, corporate bonds, and banking.

The companies identified for non-compliance are: Familytex Limited, Active Fine, Aftab Automobiles, Alhaj Textile, Apollo Steel, BD Thai Aluminium, Beximco Green Sukuk, Central Pharma, C&A Textile, Delta Spinning, Eastern Cables, FAS Finance, Fu-Wang Food, Generation Next Fashion, IFIC Bank, Fine Food, Intech Limited, Information Services Network Limited, Mithun Knitting, Northern Jute, Olympic Accessories, Pharma Aid, Popular Life Insurance, Popular Life First Mutual Fund, Shurwid Industries, and Ratanpur Steel Re-Rolling Mills Limited.

According to analysts in the capital market, a decrease in the shareholding of entrepreneurs and directors within a company often leads to a lack of attention towards its business operations. This neglect can have detrimental effects on ordinary investors, who may unwittingly invest in such companies, only to suffer losses. However, if at least 30 percent of the shares are held by entrepreneurs and directors, it can inject a significant amount of funds into the company, potentially alleviating the ongoing liquidity crunch in the capital markets.

BSEC’s Executive Director and Spokesperson, Mohammad Rezaul Karim, emphasised that non-compliance with the commission’s instructions will result in strict action being taken against the offending companies. BSEC plans to dissolve the boards of directors of companies that fail to meet the minimum shareholding conditions and reconstitute them accordingly. These companies have already been identified by the commission, and it is taking a firm stance in this regard.

Sources within BSEC reveal that the current commission has been unwavering in its support of the rule requiring collective 30 percent shareholding and a minimum 2 percent shareholding by each director. In July 2020, BSEC issued directives to 44 listed companies, instructing them to ensure that entrepreneurs and directors collectively hold at least 30 percent of the shares.

In September 2020, 17 directors from nine companies were removed for failing to meet the minimum two percent shareholding requirements. Additionally, it was stated that the boards of directors of companies unable to fulfill the condition of 30 percent shareholding by entrepreneurial directors collectively would be dissolved.

In September 2023, the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) once again reinforced its stance on the minimum requirement of 30 percent shareholding by entrepreneurs and directors in listed companies. The BSEC directed founders and directors of companies failing to meet this threshold to submit plans to rectify the situation by September 30 of that year, allowing a 15-day window for compliance.

According to data from the Dhaka Stock Exchange (DSE), as of May 31, 2023, entrepreneurs and directors of 29 listed companies fell short of holding 30 percent of the shares. However, between December 2020 and May 2023, entrepreneurs and directors of 15 companies managed to meet the 30 percent shareholding requirement, aligning with the directives set by the regulatory body.

In response to these developments, Professor Abu Ahmed, a prominent expert in the capital market, emphasised the importance of adhering to the minimum shareholding requirement and told The Daily Messenger, “Owning a company without holding the minimum share is unacceptable, and despite some directors challenging the BSEC order and going to the High Court, the verdict ruled against them.”

Professor Ahmed urged the BSEC to take strict action against those companies that are still non-compliant with the minimum shareholding conditions, emphasising the benefits such measures would bring to investors and the government alike.  

It’s noteworthy that BSEC had received numerous complaints from investors prior to issuing the directive on 30 percent shareholding. The Commission believes that adherence to universal norms is essential for listed companies, enabling entrepreneurs and directors to focus on company affairs and restoring order to the stock market.

source: dailymessenger.net

BSEC strict action against 26 companies 

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয়ের জন্য পূর্ব ঘোষণা বাধ্যতামূলক করেছে। তবে এই আইনের তোয়াক্কা না করেই কোনো রকম ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার ক্রয় করেছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা। গোপনে কম দামে শেয়ার ক্রয় করে তা আবার সর্বোচ্চ দামে ধরিয়ে দিয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের। এতে বড় ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বিনিয়োগকারীরা। এদিকে এমন কান্ডকে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন ও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা বলছে বাজার সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা-চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) ও বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এমারেল্ড অয়েলের উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা ঘোষণা ছাড়াই কম দামে শেয়ার ক্রয় করে বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১৮৮ টাকা ৮০ পয়সা পর্যন্ত দর বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করে দেয়। এতে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। একপর্যায়ে শেয়ারের দর কমলে প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে থাকা শেয়ার ফের ঘোষণা ছাড়াই ক্রয় করে কোম্পানির একাধিক উদ্যোক্তা ও পরিচালক। বর্তমানে কোম্পানিটির মোট শেয়ারের প্রায় ৬০ শতাংশই উদ্যোক্তা পরিচালকদের নিকট রয়েছে।

এদিকে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দাবি তাদের বড় ঠকানো হয়েছে। তাদের দাবি, ঘোষণা ছাড়া কম দামে শেয়ার ক্রয় করে দাম বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফের কম দামে ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার ক্রয় করে আবারও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ঠকানোর চক্রান্ত চলছে।

সূত্র মতে, গত এক মাসের মধ্যে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি এমারেল্ড অয়েলের শেয়ার ধারণে বিশাল পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। কোম্পানিটিতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের অংশের শেয়ার ২১ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে, প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিশাল পরিমাণে কমেছে। তবে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ারের পরিমাণ বৃদ্ধির পেছনে কোনো তথ্য নেই দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে। কোনো রকম ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের কর্মকান্ডে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা।

এদিকে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দাবি তাদের বড় ঠকানো হয়েছে। তাদের দাবি, ঘোষণা ছাড়া কম দামে শেয়ার ক্রয় করে দাম বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফের কম দামে ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার ক্রয় করে আবারও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ঠকানোর চক্রান্ত চলছে।

সূত্র মতে, গত এক মাসের মধ্যে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি এমারেল্ড অয়েলের শেয়ার ধারণে বিশাল পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। কোম্পানিটিতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের অংশের শেয়ার ২১ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে, প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিশাল পরিমাণে কমেছে। তবে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ারের পরিমাণ বৃদ্ধির পেছনে কোনো তথ্য নেই দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে। কোনো রকম ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের কর্মকান্ডে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা।

source: orthosongbad.com

emerald oil director share buy ipo