Stock Market

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং লিমিটেড এর সাথে ইন্ট্রাকো সিএনজির কোন সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ইন্ট্রাকো সিএনজি লিমিটেডের বন্ধকি সম্পত্তি নিলামে তুলতে যাচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক এমন একটি সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার প্রেক্ষিতে এ কথা বলেন কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে কোম্পানি সচিব জিএম সালাউদ্দিন বলেন,ইন্ট্রাকো অনেক বড় গ্রুপ। এই গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান হলো ইন্ট্রাকো সিএনজি। সিএনজির সাথে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং লিমিটেড এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই।

উল্লেখ, ইন্ট্রাকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং লিমিটেড ২০১৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। প্রতিষ্ঠানটির অনুমোদিত মূলধন ১৫০ কোটি টাকা। আর পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে কোম্পানিটি উদ্যোক্তা পরিচালকদের ৩০ দশমিক ৬ শতাংশ, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শূণ্য দশমিক ০৪ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৫৫ দশমিক ২৭ শতাংশ শেয়ার মালিকানা আছে।

ইন্ট্রাকো গ্রুপ চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান। এ গ্রুপের হোটেল, আবাসন, সিএনজি কনভার্সন, রি-ফুয়েলিং স্টেশন, অটোগ্যাস, ইকো পার্ক, ফার্মা, বাণিজ্যিক জাহাজের ব্যবসাসহ বিভিন্ন খাতের বাণিজ্যিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান আছে।

ব্যবসা বাড়াতে বন্ডের মাধ্যমে টাকা সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং লিমিটেড। আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে বন্ডের আবেদন শুরু হবে। চলবে ১৬ জানুয়ারী পর্যন্ত।

বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে সংগ্রহ করা অর্থ তিনটি নতুন সিএনজি স্টেশন স্থাপন, ৫টি এলপিজি স্টেশন স্থাপন এবং ৫টি মাদার-ডটার সিএনজি স্টেশন স্থাপনে ব্যয় করা হবে।

Source: banijjoprotidin

Intraco

পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি এর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অর্থ ব্যাবহারের সময় বাড়ানো হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও’র অর্থ ব্যাবহারের সময় বাড়ানোর অনুমোদন দিয়েছে।

সোমবার (১ জানুয়ারি) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

Source: risingbd

Lovello

তথ্য মতে, বিএসইসির অনুমোদনের পর গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত কোম্পানির বার্ষিক সাধরণ সভায় (এজিএম) আইপিও’র অবশিষ্ট টাকা ব্যবহারের সময় বাড়ানোর সম্মতি দিয়েছেন শেয়ারহোল্ডাররা।

কোম্পানিটি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত এ টাকা ব্যবহারের সময় বাড়িয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটি আগামী ১ বছরের মধ্যে এই টাকা ব্যবহার সম্পন্ন করতে পারবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) তারিখ নির্ধারণ করেছে এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড। আগামী ২৮ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ কোম্পানির আইপিও আবেদন চলবে। রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ জানুয়ারি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন পায় এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড। গত বৃহস্পতিবার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাতিত্বে অনুষ্ঠিত ৮৮৭তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।

কমিশন সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এনআরবি ব্যাংককে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১০ কোটি শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি শেয়ারবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৭২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিলো ২৭ পয়সা।

আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যাংকটি সরকারি সিকিউরিটিজ ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের কাজে ব্যয় করবে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পূর্বে কোম্পানিটি কোন প্রকার লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

Source: https://www.sharebazarnews.com/archives/251715

NRB Bank IPO

Despite prevailing economic challenges, SS Steel Ltd. displayed a remarkable performance by doubling its profits year-on-year in the first quarter of this financial year, driven by increased earnings of its subsidiaries.

The listed steel manufacturer reported a consolidated profit of Tk 6.30 million for the July-September period of FY’24, a significant increase from Tk 3.15 million in the same quarter of the previous year.

And the company’s sales surged more than 46 per cent year-on-year to Tk 4.15 billion, according to a stock exchange filing on Sunday.

Company Secretary Md Mostafizur Rahman attributed the profit surge to substantial revenue generated by its subsidiaries, including Saleh Steel Industries and Al-Falah Steel.

He also highlighted that increased sales prices and a stability in raw material prices on the global market contributed to the company’s increased earnings.

The key construction material, MS rod, saw a 15 per cent rise in its price on the wholesale market this year, compared to the previous year.

Mr Rahman, however, said the amount of profit is still insignificant. He also expressed the hope that the company’s profit will increase in the coming quarters.

He explained that the foreign exchange market has recently been relatively stable, and there has been a slight easing of the raw material prices on the global market.

SS Steel, located in Tongi on the outskirts of Dhaka, specialises in manufacturing MS deformed bars of various grades, MS billet, and ingot. It also produces MS Billets from scrap.

In August 2020, the company acquired Chattogram-based Saleh Steel Industries, investing Tk 1.58 billion. Saleh Steel, established in 1995, has an annual production capacity of about 84,000 tonnes of mild steel (MS) rods and coils.

In April 2022, SS Steel acquired a 99 per cent stake of Al-Falah Steel and Re-Rolling Mills, a Narayanganj-based company. Its annual production capacity is around 64,800 tonnes of steel.

As part of its business expansion, SS Steel last month announced the acquisition of fixed assets from two non-listed steel makers — Super Steel and Peninsula Steel Mills, located at Sitakunda in Chattogram at an expense of Tk 1.30 billion.

The fixed assets include land (164 decimal), steel structure shed, building, capital machinery, and utility connection.

Listed in 2019, the SS Steel sees its stock remaining stuck at the floor price at Tk 16.60 each for more than a year.

Meanwhile, the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) has expressed concerns about the escalating liabilities of SS Steel in recent years.

The regulator recently sought a summary of the utilisation of bank borrowings and other liabilities for the last three years.

The piling up of debt has left the company unable to make a handsome profit and declare decent dividends to its shareholders although sales revenue increased.

In FY’23, its sales almost doubled to Tk 14.86 billion while net profit slumped 98 per cent year-on-year to Tk 17.68 million. It declared a 2 per cent cash dividend only for general shareholders.

Currently, the country has about 40 active steel manufacturers, who altogether can manufacture 9 million tonnes of steel annually. Of them, Abul Khair Steel, GPH Steel, BSRM and KSRM meet more than half the yearly demand of about eight million tonnes.

Source: thefinancialexpress