সর্বশেষ
August 25, 2025 10:42 pm
SUBSCRIBE
সর্বশেষ
August 25, 2025 10:42 pm
Home Author
Author

fstcap

Stock Market

বাটা সু’র আয় বেড়েছে ১০১ শতাংশ

by fstcap
written by fstcap

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাটা সু বাংলাদেশ লিমিটেড ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছর একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি বা ১০০ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

 

বুধবার (১৪ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

 

সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৩ টাকা ৪২ পয়সা।

 

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি অর্থের প্রবাহ বা ক্যাশ-ফ্লো ছিল ৪৮ টাকা ০৬ পয়সা, যা আগের বছরে ছিলো ১৯ টাকা ৯৫ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৪৭ টাকা ১৫ পয়সা।

বাটা সু’র আয় বেড়েছে ১০১ শতাংশ

BATASHOE

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

ঋণের বোঝায় নাকাল আফতাব অটোমোবাইলস

by fstcap
written by fstcap

 আফতাব অটোমোবাইলসের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাংকঋণ। এই ঋণ ও সুদ পরিশোধ করতে গিয়ে কোম্পানিটি প্রতিবছর লোকসান গুনছে। কোম্পানির আয় বাড়লেও বাড়তি ঋণের কারণে লাভের মুখ দেখছে না আফতাব অটোমোবাইলস। পরিণতিতে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। চলতি আর্থিক বছরের ৯ মাসে আফতাব অটোমোবাইলস আয় করেছে ৫৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা, যা এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বা প্রায় ৮০ শতাংশ বেশি। কিন্তু আয় বাড়লেও কোম্পানিটি লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তবে এবার আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২৭ দশমিক ৪০ শতাংশ বা প্রায় চার কোটি টাকা লোকসান কমেছে। ঋণের বোঝা বাইতে গিয়ে লোকসান গুনেছে কোম্পানিটি।

আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, ২০২৪ সালের জুলাই থেকে চলতি আর্থিক বছরের মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে আফতাব অটোমোবাইলস প্রায় ৫৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা আয় করেছে, যা এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বা প্রায় ৮০ শতাংশ বেশি। কিন্তু আয় বাড়লেও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেনি কোম্পানিটি। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির লোকসান প্রায় ১০ কোটি ৬৯ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ে প্রায় ১৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা লোকসান গুণেছিল আফতাব অটোমোবাইলস। এ হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির লোকসান প্রায় চার কোটি তিন লাখ টাকা বা প্রায় ২৭ দশমিক ৪০ শতাংশ কমেছে।

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মূলত ঋণের কারণে লোকসানের বোঝা বইছে আফতাব অটোমোবাইলস। ২০২৪ সালে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটির পুঞ্জীভূত ঋণ প্রায় এক হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ৮৩৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ৫৩০ কোটি ৯ লাখ টাকা। চলতি আর্থিক বছরে গত ৯ মাস আফতাব অটোমোবাইলসের ঋণ আরও বেড়েছে। ঋণের বিপরীতে গত ৯ মাসে প্রায় ২৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা ব্যাংক পরিশোধ করেছে কোম্পানিটি, যা এর আগের বছরের চেয়ে প্রায় ছয় কোটি টাকা বেশি। এই বাড়তি ঋণের বোঝা বইতে গিয়েই বিপাকে পড়েছে কোম্পানিটি।

কোম্পানি সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, চলতি আর্থিক বছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী লোকসান দাঁড়িয়ে ১০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, যা এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় চার কোটি টাকা কম। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান এক টাকা এক পয়সায় দাঁড়িয়েছে। এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল এক টাকা ৪০ পয়সা। মুনাফার সঙ্গে চলতি আর্থিক বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদও (এনএভি) কমেছে, তৃতীয় প্রান্তিক শেষে যা প্রায় ৪৭ টাকা ৯২ পয়সায় এসেছে, যা এর আগের আর্থিক বছরের একই সময়ে ছিল প্রায় ৪৯ টাকা ৬৪ পয়সা।

পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বাড়তি ব্যাংকঋণ, উৎপাদন খরচ, গাড়ির বাজারে চলমান প্রতিযোগিতা ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে কয়েক বছর ধরে পিছিয়ে আফতাব অটোমোবাইলস, যার প্রতিফলন আর্থিক প্রতিবেদনে দৃশ্যমান। কোম্পানির লোকসানের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। তবে এসব বিষয়ে কোম্পানিটির কাছ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কোম্পানি সচিব রাহাত মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

এদিকে ১৯৯৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘জেড’ ক্যাটেগরিতে লেনদেন হচ্ছে। কোম্পানিটির ৩০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ১০৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। রিজার্ভের পরিমাণ ২২৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানিটির ১০ কোটি ৫৫ লাখ ৪৪ হাজার শেয়ার রয়েছে। কোম্পানির মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩২ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৮ দশমিক ১২ শতাংশ শেয়ার।

উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সালে ইস্ট পাকিস্তান অটোমোবাইলস লিমিটেড হিসেবে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার (জিপ) অ্যাসেমব্লিং করত। ১৯৮১ সালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। ১৯৮২ সালে অ্যাসেমব্লিংয়ের পাশাপাশি টয়োটা ও হিনো যানবাহনের যন্ত্রাংশও প্রস্তুত করতে শুরু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার, ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো, হিনো বাস, হিনো মিনি বাস ও ট্রাক প্রভৃতি অ্যাসেম্বল করছে। ফৌজদারহাটের প্লান্টে বছরে প্রায় দুই হাজার ৪০০ ইউনিট ভেহিকলস প্রস্তুত করছে। ভারী যানবাহনের বডি তৈরি করছে।

Aftabauto https://sharebiz.net/ঋণের-বোঝায়-নাকাল-আফতাব-অ/

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
BankingStock Market

BRAC Bank profit in Q1 soars 53% to Tk486cr on Treasury gains

by fstcap
written by fstcap

BRAC Bank registered significant growth in consolidated profit by 53% to Tk486 in the January-March quarter of 2025 – primarily driven by strong returns from its investments in government securities, commonly known as Treasury bonds.

Currently, BRAC Bank is the highest profit-maker among local lenders, with only UK-based multinational Standard Chartered Bank ahead of it. In 2024, BRAC Bank posted a profit of Tk1,432 crore, while Standard Chartered secured Tk3,300 crore—the highest ever recorded in the country’s banking industry.

Meanwhile, BRAC Bank also reported that its consolidated net asset value (NAV) per share rose by 7% to Tk47.05 compared to December 2024, and the consolidated net operating cash flow per share (NOCFPS) jumped by 76% year-on-year to Tk54.40.

The bank said in its statement filed on the Dhaka Stock Exchange (DSE), during the reported period in 2025, it managed to register robust growth in profit driven primarily by incremental investment income and interest income.

 

The Business Standard Google News Keep updated, follow The Business Standard’s Google news channel

The NOCFPS significantly increased, driven by higher deposit mobilisation and bank borrowings, while loan portfolio growth was lower than the same period in the previous year, read the statement.

NAV per share increased compared to the previous year 2024 due to the combined impact of an increase in net profits and revaluation reserve on the government securities, the bank added.

 

According to the bank’s un-audited financial statement, it earned Tk983 crore from government securities, including capital gains – an 83% year-on-year increase – as Treasury bonds offer double digit interest rate.

Attracted by high interest rates on fixed-income instruments, BRAC Bank invested Tk32,482 crore in government securities – a 13% increase from December 2024.

 

However, its net interest income – the core segment of its banking operations – declined by 10% year-on-year to Tk410 crore during the first quarter due to rising borrowing costs.

 

Over the quarter, interest paid on deposits and borrowings surged by 77% to Tk1,384 crore, while interest income from loans increased by 45% to Tk1,794.75 crore compared to the previous year at the same time.

Meanwhile, due to the macro-economic challenges, BRAC Bank’s classified loans jumped by 17% to Tk2,073 crore at the end of March, with a ratio of 3.30% – well below the sector average.

 

Earlier, building on its robust profit, the bank had recommended a 12.5% cash dividend and a 12.5% stock dividend for its shareholders for the previous year.

To approve the dividend, the bank will hold its annual general meeting on 19 June, with the record date set for 25 May.

On Tuesday (13 May), BRAC Bank shares closed 0.19% higher at Tk52 at DSE and the market cap of the bank stood at Tk9,202 crore.

Performance of BRAC Bank’s subsidiaries

BRAC Bank has three subsidiaries which are engaged in multiple business segments. The three firms are bKash Limited, country’s leading mobile financial services provider, BRAC EPL Stock Brokerage, one of the leading brokerage firms, and a merchant bank BRAC EPL Investments.

bKash reported a significant 88% year-on-year growth in profit, reaching Tk131.88 crore in the first three months of this year.

According to its financial statement for the January-March quarter, bKash posted a net revenue of Tk1,637 crore, which was 35% higher from the same time a year ago.

In 2024, bKash reported record-breaking revenue, surpassing the Tk5,000 crore mark for the first time, alongside an all-time high profit of Tk315.77 crore.

BRAC Bank holds 51% shares of bKash, while Money in Motion LLC of the US owns 16.45%, Alipay Singapore E-Commerce 14.87%, International Finance Corporation 10.36%, and SVF II BEAM (DE) LLC 7.32% shares.

According to bKash, it currently has around eight crore customers, along with 3.50 lakh agents.

Meanwhile, BRAC EPL Stock Brokerage posted a profit of Tk1.99 lakh, while BRAC EPL Investments incurred a loss of Tk3.88 crore.

https://www.tbsnews.net/economy/stocks/brac-bank-profit-jumps-46-tk400cr-jan-mar-1140761

 

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

বড় বিনিয়োগের তথ্য গোপন করলো মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স

by fstcap
written by fstcap

সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক কোম্পানি এক্সস্পিড ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডের সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তি করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতের কোম্পানি মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসি। নতুন প্রকল্পের এই চুক্তি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের কাছে গোপন করেছে কোম্পানিটি। অর্থাৎ মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা পিএসআই প্রকাশ করা হয়নি। যা বিনিয়োগকারীদের জন্য যথেষ্ট উদ্বেগজনক। বড় অঙ্কের বিনিয়োগের তথ্য প্রকাশ না করে আইন লঙ্ঘন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ধরনের তথ্য পিএসআই আকারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রকাশ করার বিধান রয়েছে।

 

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি সম্প্রতি বিদেশি কোম্পানির সাথে চুক্তির মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন খাতে যৌথভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এতে বড় বিনিয়োগ দেশে আসবে। তবে দেশের প্রাচীনতম ব্যবসায়ী পরিবার মাগুরা গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েও বিনিয়োগকারীদের প্রকল্প সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায়নি। এতে করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, সম্প্রতি মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কোম্পানি দুটি এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক যানবাহন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, শিল্প, রিয়েল এস্টেট, কৃষিভিত্তিক পণ্য, চেইন কোল্ড স্টোরেজ, সাইবার সিকিউরিটিসহ বেশ কিছু খাতে যৌথভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এছাড়া ব্যবস্থাপনা সক্ষমতা, বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ও উন্নত অবকাঠামোর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে এক্সস্পিডের আনা বিনিয়োগ, প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞ পেশাদার টিম। প্রতিষ্ঠান দুটির যৌথ উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের জমিতে স্মার্ট শিল্প পার্ক তৈরি করা হবে। এই শিল্প পার্কে থাকবে একীভূত উৎপাদন অঞ্চল, বন্ডেড লজিস্টিক হাব এবং বাণিজ্যিক ও আবাসিক কমপ্লেক্স। দেশে চিকিৎসা খাত উন্নয়নে কাজ করা হবে, গড়ে তোলা হবে অত্যাধুনিক হাসপাতাল। এ ছাড়া উন্নত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলাসহ আরও কিছু ব্যবসায়িক খাত নিয়ে কাজ করা হবে এই চুক্তির আওতায়।

এ বিষয়ে জানতে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের কোম্পানি সচিব মো. মুস্তাফিজুর রহমানের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান অর্থসংবাদকে বলেন, এবিষয়টি আমার জানা নাই। সিআরও’র সাথে কথা বলেন।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম তথ্য গোপন রাখার বিষয়ে অর্থসংবাদকে বলেন, এই বিষয়ে আমি এখনো অবগত নই। সঠিক না হয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবো না। তবে ইনসাইডার ট্রেডিং প্রভিশন বিধিমালা-২০২২ অনুযায়ী এটা প্রাইস সেনসেটিভ হলে সেভাবে ডিসক্লোজার করবে। এটা নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে বা পত্রিকায় আসলে সে অনুযায়ী ডিপার্টমেন্ট ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

বড় বিনিয়োগের তথ্য গোপন করলো মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স

Maguraplex

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

শ্রীলঙ্কায় ব্যবসা চালু করছে ওয়ালটন

by fstcap
written by fstcap

শ্রীলঙ্কায় পণ্য বিক্রি শুরু করবে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।

ব্যবসা শুরু করার লক্ষ্যে ওয়ালটন শ্রীলঙ্কার সংশ্লিষ্ট আইনের আওতায় গঠিত সীমিত দায় সম্পন্ন একটি বেসরকারি কোম্পানি মনিক ট্রেডিং (প্রাইভেট) লিমিটেড-এর সঙ্গে একটি ‘গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাগ্রিমেন্ট’ [বিশ্বব্যাপী বিতরণ চুক্তি] স্বাক্ষর করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দাখিল করা কোম্পানির প্রকাশিত তথ্যে এমনটাই জানানো হয়েছে।

এই বিশ্বব্যাপী বিতরণ চুক্তির আওতায়, শ্রীলঙ্কার ভূখণ্ডে ওয়ালটনের পণ্য বিক্রি, বিতরণ ও বিপণনের জন্য মনিক ট্রেডিংকে নির্ধারিত শর্তে ১০ বছরের জন্য অনুমোদিত পরিবেশক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

Walton

https://www.tbsnews.net/bangla/bangladesh/news-details-342401

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Finance

ব্যবসার ওপর আরও চাপ আসছে, সরকারের ন্যূনতম কর প্রায় দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা

by fstcap
written by fstcap

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের তীব্র সমালোচনার মুখেও অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বাজেটে কোম্পানির টার্নওভারে বাধ্যতামূলক ন্যূনতম কর বিদ্যমান ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার প্রস্তুতি নিয়েছে। অন্যদিকে ব্যক্তি করদাতার ন্যূনতম কর চারগুণ বাড়তে পারে বলেও আভাস দেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

তাঁরা বলছেন, মূলত ট্যাক্স ফাঁকি বন্ধ করতে রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার অভাব, এবং রাজস্ব আদায় বাড়াতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপের কারণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সমালোচনার মধ্যেও এপথে হাঁটছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআর- এর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা আলোচ্য তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। টিবিএসকে তিনি বলেন, “রাজস্ব আদায় বাড়ানোর জন্য আইএমএফের পক্ষ থেকে চাপ রয়েছে। এ ছাড়া কোম্পানিগুলোর বড় অংশই লেনদেন ও মুনাফার সঠিক হিসাব দেয় না বলে অভিযোগ রয়েছে। এজন্য মিনিমাম ট্যাক্স বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।”

 

“ইনডিভিজুয়াল এসেসি’র টার্নওভার ট্যাক্সও ১ শতাংশ হতে পারে, যা বর্তমানে ০.২৫ শতাংশ রয়েছে” – জানিয়ে তিনি বলেন, “অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে চলতি সপ্তাহে এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হতে পারে।”

অবশ্য সম্ভাব্য একটি স্বস্তির জায়গার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এতদিন ন্যূনতম কর সমন্বয়ের বিধান ছিল না, তবে আগামী বাজেটে এই ট্যাক্স পরবর্তী বছরগুলোতে সমন্বয়ের লক্ষ্যে ক্যারি ফরোয়ার্ডের ব্যবস্থা রাখা হতে পারে।

বর্তমানে কোম্পানি ও ব্যক্তিগত টার্নওভারে ন্যূনতম কর থেকে সরকার প্রায় ২,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব পায়। প্রস্তাবিত এই হার বাড়লে— অতিরিক্ত আরও ৩,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করছে এনবিআর।

ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকদের বিরোধিতা

এদিকে এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করেছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। তাদের মতে, ন্যূনতম কর— কম মুনাফা করা এমনকী লোকসানি প্রতিষ্ঠানকেও ট্যাক্স দিতে বাধ্য করে। অর্থাৎ, সৎ ও নিয়মিত করদাতাদেরই শাস্তি দেয়।

বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) দীর্ঘদিন ধরেই এই করের বিরোধিতা করে আসছে। বিশেষত, এতে করে কমপ্ল্যায়েন্ট প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত কর হার বেড়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা।

ফিকির সভাপতি মোহাম্মদ জাভেদ আখতার বলেন, “আমরা আশা করেছিলাম এনবিআর ধীরে ধীরে এই কর তুলে দেবে। উল্টো তা বাড়ানো অপ্রত্যাশিত ও ভুল পদক্ষেপ।”

তিনি আরও বলেছেন, “ফিকি মনে করে, এই সিদ্ধান্ত কমপ্ল্যায়েন্ট ব্যবসাগুলোর অতিরিক্ত কর ভার চাপাবে— বিশেষত এসএমই ও নবীন ব্যবসাগুলোর ওপর।”

সাবেক এনবিআর সদস্য (আয়কর নীতি) ও রাজস্ব সংস্কার কমিটির সদস্য আমিনুর রহমান টিবিএসকে বলেন, “যারা আয় করে, তারা কর দেবে—এটাই করনীতির মৌলিক নীতি। কিন্তু এই ভাবে ট্যাক্স আদায় করার ব্যবস্থা করের মূল নীতির বিরোধী এবং তা বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গেও সাযুজ্যপূর্ণ নয়, যা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের ক্ষেত্রেও অন্যতম বাধা।”

তিনি বলেন, আমরা রাজস্ব সংস্কার কমিটির যে প্রতিবেদন তৈরি করছি, সেখানে এই ন্যূনতম কর ব্যবস্থা বাতিলের প্রস্তাব করতে যাচ্ছি। যেখানে এই কর ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তর সমালোচনা হচ্ছে, সেখানে এটি বাতিল না করে—আরো বাড়িয়ে দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এফআইসিসিআই’র সাবেক সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, “বাংলাদেশে কোনো কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর ব্রেক ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতে কমপক্ষে পাঁচ বছর লাগে। সেই সময়ে ন্যূনতম কর বসানো যুক্তিসঙ্গত নয়।”

এদিকে রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে নিবন্ধিত ২ লাখ ৮৮ হাজার কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ২৪ হাজার ৩৮১টি রিটার্ন দাখিল করেছে।

বর্তমানে পাঁচ ধরনের ব্যক্তি ও কোম্পানি করদাতার ওপর ০.২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত ন্যূনতম কর হার রয়েছে। এরমধ্যে কার্বোনেটেড বেভারেজ কোম্পানির ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে, তামাক কোম্পানির ওপর ৩ শতাংশ হারে, মোবাইল ফোন অপারেটরদের ২ শতাংশ, এবং ০.২৫ শতাংশ হলো সেইসব ব্যক্তি করদাতার জন্য— যাদের বার্ষিক টার্নওভার ৩ কোটি টাকা অতিক্রম করে। বাদবাকী কোম্পানির ০. ৬০ শতাংশ এবং রপ্তানিকারকদের ১ শতাংশ ন্যূনতম কর দিতে হয়।

এনবিআর এর তথ্যমতে, রিটার্ন জমা দেওয়া ২০০ এর মতো কোম্পানি বাদে বাকি প্রায় ২৪ হাজার কোম্পানিই ০.৬০ শতাংশ হারে ন্যূনতম করের আওতায় রয়েছে। অবশ্য এরমধ্যে ন্যূনতম কর দিচ্ছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ বা প্রায় ৮ হাজার কোম্পানি। অর্থাৎ প্রস্তাবিত হারে কর বাড়লে মূলত এই ৮ হাজার কমপ্ল্যায়েন্ট কোম্পানির ওপরই চাপ বাড়বে।

চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোম্পানির পার্টনার ও কর বিশেষজ্ঞ স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, “গ্রস রিসিপ্ট বা মোট লেনদেনের ওপর ন্যূনতম কর বৃদ্ধির ফলে প্রকৃত টার্নওভার নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণীতে উল্লেখকারী সৎ করদাতারা আরও চাপে পড়বেন। এর সঙ্গে তাদের সরবরাহকারীরাও এটিকে খরচ হিসেবে ধরবেন, যার ফলে উৎপাদন খরচ আরও বেড়ে যাবে।”

ন্যূনতম কর যেভাবে কমপ্লায়েন্ট কোম্পানির ওপর চাপ বাড়াবে

ধরা যাক একটি কোম্পানির বার্ষিক টার্নওভার ১০০ কোটি টাকা। বিদ্যমান ০.৬ শতাংশ ন্যূনতম করের হিসাবে, কোম্পানির ওপর টার্নওভার ট্যাক্স আসবে ৬৬ লাখ টাকা। কিন্তু কোম্পানির যে মুনাফা হয়েছে, তাতে কোম্পানির কর আসার কথা হয়তো (২৭.৫ শতাংশ হিসাবে) ৫০ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে প্রকৃত করের তুলনায় বাড়তি ১৬ লাখ টাকা কর দিতে হচ্ছে। এখন যদি এই হার ১ শতাংশ করা হয়, তাহলে ১ কোটি টাকা কর নেওয়া হবে, যদিও তার মুনাফার বিবেচনায় কর হওয়ার কথা ৫০ লাখ টাকা। এর অর্থ হলো কাগজ-কলমে কর ২৭.৫ শতাংশ হলেও প্রকৃত করের হার হয়ে যাবে ৫৫ শতাংশ। আর যদি কোন কোম্পানি লোকসান করে, তাহলে পুরো করের টাকাই কোম্পানির মূলধন থেকে যাবে।

চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম চৌধুরী এমদাদ অ্যান্ড কোম্পানির ম্যানেজিং পার্টনার এস কে জামি চৌধুরী টিবিএসকে বলেন, “আমরা প্রতি বছর প্রায় ১৫০টি কোম্পানির অডিট করি, যার মধ্যে প্রায় ১০০টি কোম্পানিকে ন্যূনতম কর দিতে হয়। এর মধ্যে অন্তত ১৫ শতাংশ কোম্পানি প্রকৃতপক্ষে লোকসানে থেকেও কর দিতে বাধ্য হয়।”

তিনি সতর্ক করেন যে, “প্রস্তাবিত হারে ট্যাক্স বাড়লে এসব কোম্পানির ওপর চাপ আরো বাড়বে।”

এনবিআরের যুক্তি

তাহলে এ পদক্ষেপের কারণই বা কী? যার ব্যাখ্যা করে এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেছেন, “কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য মুনাফা না দেখানোর অভিযোগ রয়েছে। যদি এই ন্যূনতম কর না আদায় করা হয়, তাহলে সরকার তো রাজস্ব পাবে না।”

তবে সাবেক এনবিআর কর্মকর্তা আমিনুর রহমান পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন, “যারা সৎ কোম্পানি, তাদের ওপর চাপ দিয়ে – অসৎদের ফাঁকি পুষিয়ে নেওয়া যুক্তিসঙ্গত নয়। মাথাব্যথায় মাথা কেটে ফেলা সমাধান হতে পারে না।”

https://www.tbsnews.net/bangla/Economy/news-details-342331

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

IDLC Finance’s profit up 43pc on gains from T-bonds

by fstcap
written by fstcap

IDLC Finance reported a profit of Tk 508.77 million for the first quarter of 2025, a year-on-year surge of more than 43.6 per cent, driven by gains from Treasury bonds and reduced provision.

The earnings per share (EPS) rose to Tk 1.22 for the first quarter of 2025 from Tk 0.85 for the same period a year ago, according to the price sensitive information published on Monday.

IDLC Finance, one of the best performing non-bank financial institutions (NBFIs) in the country, could not, however, secure a growth in its core business. Though interest rates remained high during the period, the NBFI had to compete with banks to attract depositors.

The listed NBFI earned interest amounting to Tk 3.94 billion in the first quarter through March, which is 18 per cent higher than in the same quarter of the previous year, but paid interest of Tk 2.99 billion in the same quarter to March, 45 per cent more than in the corresponding period last year.

As a result, the net interest income fell 25 per cent year-on-year to Tk 0.96 billion in January-March this year.

Despite the squeeze in the core business, operating profit jumped 11.5 per cent year-on-year to Tk 1.86 billion, as the company secured a higher return from high yielding Treasury bonds. The NBFI also showed a surge in income from mutual funds.

The investment income in Q1 this year stood at Tk 668.75 million, 508 per cent up from the corresponding period last year.

The company, however, witnessed an 8.68 per cent year-on-year increase in operating expenses to Tk 798.52 million in Q1 this year.

It kept a 31 per cent lower provision in the first quarter of this year to Tk 211 million, compared to the same quarter last year.

“The primary reason behind the growth in EPS is the increase in investment income (increased by Tk 550 million),” said the company in its earnings note, adding that provision for loans and investments decreased by Tk 95 million.

The net operating cash flow per share, a measure of the company’s ability to generate cash from its operations, went up to Tk 2.54 in the quarter to March from Tk 17.53 in the negative in the same quarter of the previous year.

The net asset value, which refers to the excess of total assets over total liabilities, reached Tk 49.48 per share as of March this year, from Tk 48.26 per share last December.

Meanwhile, the stock stood at Tk 30.40 per share on Monday on the Dhaka Stock Exchange.

Currently, the company’s price-to-earnings ratio is 6.31, significantly lower that the sectoral ratio of 8.11 and the overall market’s ratio of 9.16, according to amarstock.com.

The PE ratio means a company’s current stock price relative to its latest earnings per share.

https://today.thefinancialexpress.com.bd/stock-corporate/idlc-finances-profit-up-43pc-on-gains-from-t-bonds-1747069059

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

$58m IFC loan for Renata to help address working capital needs

by fstcap
written by fstcap

The International Finance Corporation (IFC) has committed to providing a US$58 million long-term loan to Renata PLC, a leading pharmaceutical company in Bangladesh.

The aim is to bolster the country’s pharmaceutical sector and its capacity to deliver essential healthcare products.

This financing will help address the company’s critical working capital needs, offering essential liquidity support amid limited US dollar financing availability, as stated in a press release by the IFC on Thursday.

Bangladesh’s pharmaceutical industry is rapidly growing, meeting 98% of local demand and expanding its global footprint.

However, reliance on imported Active Pharmaceutical Ingredients (API) can present challenges.

The statement noted that “IFC’s investment will help Renata secure these materials, enhancing the industry’s ability to provide uninterrupted access to critical medicines.”

Syed S Kaiser Kabir, CEO & Managing Director of Renata, stated, “In the context of USD liquidity constraints, the ongoing risk of further devaluation of BDT vs USD, and the ever-increasing cost of financing in Bangladesh, the IFC commitment to Renata will bring significant stability to our supply chain and support cost-effective manufacturing.”

The sector is a key driver of Bangladesh’s economy, with growing contributions through exports and skilled employment.

Imad N. Fakhoury, IFC Regional Director for South Asia, said, “IFC’s partnership with Renata will drive crucial growth and create jobs in Bangladesh’s pharmaceutical industry”.

By supporting Renata’s operations, he added IFC aims to help them maintain a robust supply chain, develop and register new products in international markets, and ensure the availability of essential medicines.

IFC Regional Director also said the partnership would bolster the competitiveness of Bangladesh’s pharmaceutical sector and solidify the country’s standing in the international generics industry.

The IFC, a member of the World Bank Group, is committed to supporting private sector growth in Bangladesh, particularly in sectors critical to health, employment, and exports. This partnership with Renata reflects IFC’s strategic goal of driving sustainable growth and expanding Bangladesh’s impact in global markets. https://today.thefinancialexpress.com.bd/public/stock-corporate/58m-ifc-loan-for-renata-to-help-address-working-capital-needs-1746724115

Renata

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FinanceStock Market

LafargeHolcim to invest Tk 180cr in new mill at Surma plant

by fstcap
written by fstcap

Leading cement manufacturer LafargeHolcim Bangladesh PLC will invest Tk 180 crore to install a new industrial-use mill to improve energy efficiency and reliability of its Surma plant in Sunamganj’s Chhatak.

The decision was approved at a board meeting held on May 7, the company said in a disclosure on the Dhaka Stock Exchange (DSE) website today.

 

Meanwhile, the cement maker saw its profit decline in the first quarter of 2025, although its revenue rose on the back of steady market demand.

The company reported a profit of Tk 139.1 crore in the January-March quarter, marking a 14 percent year-on-year drop due to rising energy costs and falling cement prices.

Its earnings per share fell to Tk 1.2 during the quarter, from Tk 1.4 in the same period a year ago.

Despite the profit slump, the company’s revenue grew 3 percent year-on-year to Tk 851.5 crore, supported by stable demand and strong customer confidence in its cement brands, the company said in a press release.

The company’s consolidated operating earnings before interest and taxes stood at Tk 177.7 crore, down 16 percent year-on-year, mainly due to elevated fuel costs and price pressure in the cement market.

However, LafargeHolcim said its aggregated business continued to perform well, posting a 20 percent growth in operating profit during the quarter.

“In the first quarter of 2025, we achieved higher volume growth in two key business segments, cement and aggregates, reflecting our strong market performance and customer trust,” said Iqbal Chowdhury, CEO of LafargeHolcim Bangladesh.

He said special cement products “Water Protect” and “Fair Face” registered 27 percent growth, reflecting rising consumer recognition of their unique features.

“However, our profitability was impacted by significantly higher energy costs and a softening in cement prices, both of which weighed on our margins,” he added.

To tackle these challenges, the company is pursuing cost optimisation and exploring strategic pricing initiatives, while continuing to focus on innovation and product diversification.

The company said it would continue investing in operational efficiency, digital transformation, and sustainability initiatives to bolster long-term growth and profitability.

As of March 31, 2025, the company’s shareholding stood at: sponsor/director 63.97 percent, institutions 21.09 percent, foreign investors 0.83 percent, and public 14.11 percent, according to DSE data.

LafargeHolcim Bangladesh, a joint venture of Holcim and Molins, is a leading cement manufacturer in Bangladesh, with over $500 million invested in one integrated plant and three grinding stations, according to its website.

Lhb

https://www.thedailystar.net/business/news/lafargeholcim-invest-tk-180cr-new-mill-surma-plant-3889851

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Finance

IMF loan: Deadlock broken

by fstcap
written by fstcap

The government is set to reach an agreement with the International Monetary Fund over the exchange rate issue that has been holding up the release of the fourth and fifth tranches of the $4.7 billion loan programme soon.

Both the parties have moved from their rigid position and made concessions from their respective sides, The Daily Star has learnt from the Bangladesh Bank and finance ministry officials involved with the proceedings.

The IMF had been insisting on setting the band for the “crawling peg” system at 10 percent, but the BB was reluctant to widen it beyond 2-3 percent.

Under the crawling peg system, the exchange rate fluctuates within a narrow range.

In the latest round of meetings, the two sides have decided to keep the band at  5 to 6 percent.

In that case, the IMF board would authorise the two tranches amounting to $1.3 billion later this month.

“Discussions with Bangladesh authorities continued toward reaching an agreement during the 2025 IMF-World Bank Spring Meetings in Washington, DC in late April and are currently ongoing virtually on the parameters and policies needed to sustain reform momentum under the program,” an IMF spokesperson told The Daily Star on Tuesday.

Bangladesh has sought a $1 billion stabilisation fund from the IMF to support its foreign exchange market, particularly if it adopts the lender’s recommended shift toward a more flexible exchange rate system.

While the decision is still pending, officials say the fund would act as a buffer to smooth out “lumpiness in transactions” — large, irregular dollar deals that can cause sharp, temporary spikes in the taka’s value.

Under the proposed framework, the central bank would allow market forces to determine the exchange rate within a predefined band, but if volatility exceeds acceptable limits due to lumpy transactions or speculative pressures, it would intervene using the stabilisation fund to supply dollars and stabilise the rate.

Since December last year, the government and the IMF held multiple rounds of talks in Dhaka and Washington over the realise of the two tranches. Disagreements — particularly over exchange rate flexibility and efforts to raise the country’s revenue-to-GDP ratio — had delayed the release of the fourth tranche.

After the meetings in Washington DC last month, consensus was reached on the revenue-to-GDP ratio. Both sides agreed to collect additional taxes of Tk 40,000 crore in the upcoming fiscal year, which is equivalent to 0.7 percent of the GDP.

https://www.thedailystar.net/business/economy/news/imf-loan-deadlock-broken-3891631

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Newer Posts
Older Posts
@First Capital SecuritiesLimited - All Right Reserved.