সর্বশেষ
February 27, 2025 2:33 pm
SUBSCRIBE
সর্বশেষ
February 27, 2025 2:33 pm
Home Stock Market
Category:

Stock Market

Stock Market

খুলনা পাওয়ারের উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে

by fstcap
written by fstcap

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (কেপিসিএল) দুই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হবে আগামী ২৪ মার্চ। নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্টের ভিত্তিতে দুই বছরের জন্য কেন্দ্র দুটি থেকে সরকারের বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি শেষ হওয়ায় উৎপাদন বন্ধ থাকবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে আজ এ তথ্য জানিয়েছে বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানিটি।

 

বিদ্যুৎকেন্দ্র দুটি হলো খুলনার কেপিসি ইউনিট-২-এর ১১৫ মেগাওয়াট প্লান্ট ও যশোরের নওয়াপাড়া কেপিসি ৪০ মেগাওয়াট প্লান্ট। এর আগে ২০২২ সালের ২৪ মার্চ কোম্পানিটিকে দুই বছরের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্মতি দিয়েছিলো বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)।

কোম্পানিটি জানায়, উৎপাদনের মেয়াদ নতুন করে বাড়াতে ইতোমধ্যে বিপিডিবির কাছে আবেদন করেছে কেপিসিএল। বিষয়টি মৌখিকভাবে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
 
Source: orthosongbad
 
KPCL production off shut halt
0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
NationalStock Market

বাজার পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে বসেছে ডিবিএ

by fstcap
written by fstcap

পুঁজিবাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। প্রতিনিয়তই কমছে সূচক। এমন অবস্থায় সাম্প্রতিক বাজার পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে বসেছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকালে ডিবিএর প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসময় শীর্ষ ৩০টি ব্রোকারেজ হাউজের প্রধান নির্বাহী এবং অন্যান্য ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিরাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে পুঁজিবাজারের টানা পতন থেকে উত্তরণের জন্য করণীয় বিষয়ক আলোচনা হয়। এসময় পুঁজিবাজারের চলমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য উপায় বের করতেই এই বৈঠক ডেকেছে এ সংগঠন।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবেসর শুরুতেই ব্যাপক নেতিবাঁচকের মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু করেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এ সময় প্রধান সূচক কমেছে প্রায় ৫৬ পয়েন্ট। এর পর সূচক প্রায় ৩০ পয়েন্ট পুনরুদ্ধার করলেও ১০ টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ৩৩ পয়েন্ট নেগেটিভ অবস্থায় লেনদেন চলছে।

এদিকে, সপ্তাহের প্রথাম কার্যদিবস সোমবারও ব্যাপকও পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে লেনদেন। ওই দিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬৯ দশমিক ৮০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৮৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৮৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

source: https://orthosongbad.com

 

DBA market condition sharemarket

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
NationalStock Market

সোমালিয়ান জলদস্যুদের রয়েছে নিজস্ব শেয়ারবাজার

by fstcap
written by fstcap

বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জিম্মি করার পর আবারও আলোচনায় এসেছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। যা নিয়ে একের পর এক সংবাদ পরিবেশন করছে আন্তর্জাতিক ও দেশি গণমাধ্যমগুলো। এবার চমকপ্রদ একটি বিষয় সামনে এসেছে। নিজস্ব শেয়ার বাজার রয়েছে এই দস্যুদের।

 

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর সূত্র অনুযায়ী, সোমালিয়ার জলদস্যুদের নিজস্ব শেয়ার বাজার রয়েছে। অভিযানে যাওয়ার আগে তারা বাজারে শেয়ার ছেড়ে দেয় এবং সেই শেয়ার বিক্রির অর্থ থেকেই আসে তাদের অভিযানের প্রয়োজনীয় খরচ। এ ক্ষেত্রে সোমালিয়ার জনগণই তাদের একমাত্র ভরসা।  

বিশদ বিশ্লেষণে গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জলদস্যুরা তাদের প্রতিটি অভিযান সফল হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন না। অন্যদিকে, অভিযানে যাওয়ার খরচের জন্য তাদের টাকার প্রয়োজন। তাই তারা প্রতিটি অভিযানের আগে তাদের শেয়ার বাজারে শেয়ার বিক্রি শুরু করে। অভিযান সফল বা মুক্তিপণ মিললে তা থেকে শেয়ারের লভ্যাংশ প্রদান করা হয় বিনিয়োগকারীদের। আর সফল না হলে বা মুক্তিপণ না মিললে কিছুই প্রদান করতে হয় না।  

 

আরও জানা গেছে, জলদস্যুদের এই শেয়ার বাজার প্রায় ৭২টি জলদস্যুর গ্রুপের সমন্বয়ে গঠিত। এখানে শুধু অর্থ নয়, রাইফেল কিংবা রকেটচালিত গ্রেনেড দিয়ে শেয়ার কেনা যায়। তাদের বিনিয়োগকারীরা মনে করেন, তারা প্রতিটি অভিযানে সফল হয়ে প্রচুর মুক্তিপণ পাবেন।  যা থেকে তারা বিনিয়োগকৃত অর্থের লাভ পাবেন।

এদিকে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের অর্থের ভাগ দিতে গিয়ে জলদস্যুরা প্রতিটি অভিযান থেকে স্বল্প পরিমাণে টাকার ভাগ পান।  যারা সমুদ্রে ভেসে গুলি ছোড়ার কাজ করেন, তারা পান মুক্তিপণের ৩০ থেকে ৭৫ হাজার ডলার। যারা বন্দুক কিংবা জাহাজে দলের সদস্যদের ওঠানামার কাজে সাহায্য করে, তারা পান জাহাজে ওঠা সদস্যদের ভাগের অতিরিক্ত ১০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিদ্যালয়, হাসপাতালসহ বিভিন্ন কাজে তাদের সম্প্রদায়কে তারা অর্থে দান করে।

source: songbadprokash.com

 

somalian pirates own sharemarket

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedStock Market

২০২১ সালের অবস্থানে ডিএসইর প্রধান সূচকটি

by fstcap
written by fstcap

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৩৪ মাস আগের অবস্থানে ফিরে গেছে। শেয়ারবাজারের প্রধান এ সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন করে ভীতি ছড়িয়েছে। তাতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কমে গেছে। লেনদেনও নেমে এসেছে ৫০০ কোটি টাকার নিচে। ফলে বাজারে ফোর্সড সেল বা জোরপূর্বক বিক্রির আতঙ্ক বেড়েছে।

ডিএসইএক্সের ৬ হাজার পয়েন্টের বিষয়টি একটি মনস্তাত্ত্বিক সীমা, যাকে বাজারের একটি মাইলফলক হিসেবে অনেকে বিবেচনা করে থাকেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচকটি গতকাল বুধবার ৩৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৯৭৪ পয়েন্টে নেমে আসে। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৫ মে ডিএসইএক্স সূচক এর চেয়েও নিচে ৫ হাজার ৮৮৫ পয়েন্টে নেমে এসেছিল। ২০২০ সালে মহামারির কারণে লম্বা সময় শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। আর এ বন্ধের মধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নেতৃত্ব বদল হয়। অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের নেতৃত্বে পুনর্গঠিত বিএসইসি ২০২০ জুনে আবার লেনদেন চালু করে। ২০২১ সালের শেষভাগে এসে বাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে এবং ডিএসইএক্স সূচকটি ৭ হাজারের মাইলফলক ছাড়িয়ে যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষভাগে শেয়ারবাজারে কিছুটা গতি ফিরলেও ২০২২ সালের শুরু থেকে বাজার আবার পড়তে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালের জুলাইয়ে ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের কিছুটা নিচে নেমে আসে। বাজারের পতন ঠেকাতে তখন শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। এ কারণে ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর প্রায় ২০ মাস সূচক আর ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নামেনি। তবে বাজার স্থবির হয়ে পড়ে। কারণ, ফ্লোর প্রাইস আরোপের ফলে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারই লেনদেন হতো না। এ অবস্থায় ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দাবি ওঠে। গত ২১ জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় বিএসইসি। এরপর একপর্যায়ে সূচকটি বেড়ে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্টে উঠেছিল। গতকাল যা কমে আবার ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমেছে।

‘দরপতনে মৌলভিত্তির অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে আকৃষ্ট করবে। সেটি হলে বাজার দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা করছি।’

           মোহাম্মদ রেজাউল করিম, নির্বাহী পরিচালক, বিএসইসি

বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, কয়েক বছর ধরে শেয়ারবাজারে প্রধান সূচকের ৬ হাজার পয়েন্ট একধরনের মনস্তাত্ত্বিক সীমা হয়ে উঠেছে। তাই যখন সূচক ৬ হাজারের কাছাকাছি বা নিচে নেমে আসে, তখন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ভর করে। এ কারণে নতুন করে কেউ বিনিয়োগ করছে না, উল্টো অনেকে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করে বসে আছেন।

এদিকে একাধিক বিনিয়োগকারীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাজারে এরই মধ্যে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান ফোর্সড সেল শুরু করেছে। ঋণগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের দাম যখন একটি নির্দিষ্ট সীমার নিচে নেমে যায়, তখন ঋণের টাকা উদ্ধারে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীর শেয়ার বিক্রি করে দেন। এটি শেয়ারবাজারে ফোর্সড সেল হিসেবে পরিচিত।

ঢাকার বাজারে গতকাল দেখা গেছে, লেনদেন ও মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষে ছিল অপেক্ষাকৃত দুর্বল ও মাঝারি মানের কোম্পানিগুলো। তার বিপরীতে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারের দরপতন হয়েছে। ডিএসইতে এদিন মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষ পাঁচ কোম্পানি ছিল লাভেলো, ফু-ওয়াং সিরামিক, গোল্ডেন সন, রূপালী লাইফ ইনস্যুরেন্স এবং এসএস স্টিল। এর মধ্যে লাভেলো ও রূপালী লাইফ ইনস্যুরেন্স ছাড়া অন্য তিনটি কোম্পানি ২০২৩ সালে ২ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারেনি। তার বিপরীতে এদিন ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, স্কয়ার ফার্মা, গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো ফার্মার মতো কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়েছে।

জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘দরপতনে মৌলভিত্তির অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। তাতে এসব শেয়ারের দাম এখন অবমূল্যায়িত পর্যায়ে চলে এসেছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে আকৃষ্ট করবে। সেটি হলে বাজার দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা করছি।’

তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, কয়েক বছর ধরে শেয়ারবাজার কিছু বাজে কোম্পানিনির্ভর হয়ে গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে ভালো কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছে না। এর বিপরীতে বাজে কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক গতিতে। তাই তাঁরা অনেকটাই বাজারবিমুখ হয়ে পড়েছেন। এ কারণে গতকাল দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন কমে ৪৮৩ কোটি টাকায় নেমেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শীর্ষস্থানীয় একটি ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ নির্বাহী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজার যেখানে চলে গেছে, তাতে ভালো শেয়ার কিনলেই এখন লোকসান গুনতে হচ্ছে। তাই ভালো শেয়ারে বিনিয়োগের আগ্রহও হারিয়ে ফেলছি, নতুন বিনিয়োগেরও সাহস হচ্ছে না।’

source: prothomalo.com

 

dse main 

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FinanceStock Market

NBFIs lose 17% of deposit accounts

by fstcap
written by fstcap

Deposits at non-bank financial institutions (NBFIs) have slightly increased on an interest rate hike but the number of deposit accounts have dropped sharply, indicating a lack of trust.

The deposits at the NBFIs stood at Tk 44,830 crore at the end of 2023, up from Tk 43,752 crore a year earlier, as per the latest data of Bangladesh Bank.

This means the deposit growth was only 2.46 percent.

 

On the other hand, the number of deposit accounts stood at 431,221 last year, down from 521,556 in 2022.

This means there has been a drop of around 17 percent.

The deposit amount has increased as the reputed NBFIs are being able to draw customers for an interest rate hike, said Kanti Kumar Saha, chief executive officer of Alliance Finance.

Both banks and NBFIs are offering high interest rates on their deposit products after the withdrawal of an interest rate cap in June last year.

The number of deposit accounts has decreased for two reasons, said Saha.

One is that some depositors are withdrawing their funds from the NBFIs centring some media reports over the sector’s loan irregularities and scams.

The other is that some small depositors are withdrawing their funds because of high inflation.

Inflation in Bangladesh has remained above 9 percent since March last year.

Overall inflation in the country stood at 9.67 percent in February, as per the Bangladesh Bureau of Statistics.

Lower and middle-income people are now suffering to meet their essential needs because of a rise in the prices of food, he added.

The Alliance Finance CEO also said some depositors withdrew their funds from NBFIs and then parked it in banks because the latter are now offering high interest on deposit products.

Owners of small-scale businesses and importers who parked their excess funds in the NBFIs are now withdrawing those, he added.

Md Golam Sarwar Bhuiyan, managing director of the Industrial and Infrastructure Development Finance Company, echoed the same.

He told The Daily Star that the number of deposit accounts has fallen because depositors are withdrawing their funds to meet their needs for essential foods amid high inflation.

He said small depositors are now encashing their savings due to the price rise.

The amount of deposits at NBFIs have increased because the interest is being added to the deposit amount, according to Bhuiyan, who is also chairman of the Bangladesh Leasing and Finance Companies Association.

In Bangladesh, there are 35 NBFIs, including three state-run institutions. Collectively, they have 308 branches.

At the end of December last year, loans and advances in the sector stood at Tk 73,759 crore, up from Tk 70,321 crore a year ago, as per central bank data.

Source: thedailystar
0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

Golden Harvest’s unused right share fund under BSEC scanner

by fstcap
written by fstcap

The Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) has formed an inspection team against Golden Harvest Agro Industries Limited — one of the country’s leading frozen food and ice cream sellers— to review the utilisation proceeds of the right shares raised in 2019.

Even after four years of raising nearly Tk90 crore through issuing the right shares, the company failed to deploy the whole fund.

In the three-member inspection team, BSEC Additional Director Molla Md Miraz Us Sunnah is the team leader while Deputy Director Mohammad Asif Iqbal and Assistant Director Md Mehedi Hasan Rony are the team members.

The inspection team will go over the whole right shares’ utilisation proceeds of the company according to the management’s declaration. It will also check the related party transaction since the company listing.

The inspection team has been asked to review and submit the report to the commission within 30 working days.

Back in 2019, the company raised the fund by issuing 8.99 crore right shares for business expansion. It offered right shares at a ratio of three right shares for the existing four shares at a face value of Tk10 each.

However, till January this year, the company was able to use Tk70 crore of the fund. The remaining amount has still not been utilised.

An official of the company, seeking anonymity, acknowledged the firm’s receiving a letter from the regulator. In the letter, the commission sought related documents which were sent to it, he said.

Requesting a time extension to use the fund, Golden Harvest has already applied to the BSEC, the decision of which has remained pending, the official said.

Earlier an official at Golden Harvest said the main reason behind the delay was the Covid-19 pandemic, adding that a big portion has already been used though.

Also, the company faced difficulties in opening letters of credit (LCs) for machinery acquisition because of the dollar crisis and other economic uncertainties, he added.

Now, the company has sought more time to use the rest of the amount for opening an LC for machinery, the official further said.

According to BSEC sources, the firm had used funds from Braintrain Studio Ltd, which is Golden Harvest’s own company, and provided excessive advances for its infrastructure development.

Also, the commission found that the same person holds the post of managing director at both Golden Harvest and Braintrain Studio.

That means, the payment between the companies is known as a related party transaction, which is permissible only upon approval by investors, the BSEC sources said. However, the company made the transaction without following the due process, they said.

Business ups and downs

Before its stock market listing in 2013, the company had shown promising business.

In June 2011, its revenue stood at Tk52.65 crore, and net profit after tax was Tk13.23 crore, which was the best year for Golden Harvest’s business.

Then in 2018, the company filed for issuing the right shares to expand its business, and it secured the BSEC approval in October 2019. However, after receiving the right share fund, its revenue and net profit declined.

In fiscal years 2020-21 and 2021-22, the company’s revenue dropped significantly and it incurred huge losses. As a result, the general investors were deprived of their expected returns from the company.

In the July-December period of 2023, the company’s revenue stood at Tk53.62 crore, which was Tk48.06 crore in the same period of the previous year.

Its finance cost stood at Tk8.23 crore, and its net loss stood at Tk3.14 crore in the July-December period of 2023.

In the last fiscal year, the company recommended a 1% cash dividend for its shareholders.

Golden Harvest’s shares closed at Tk18 each at the Dhaka Stock Exchange today.

Source: tbsnews

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
BankingStock Market

Exim-Padma Bank merger to take at least 18 months

by fstcap
written by fstcap

The planned merger of Shariah-based Exim Bank and struggling Padma Bank is likely to take between 18 months to two-and-a-half years to complete, according to central bank officials.

Yesterday, the two banks signed the letter of intent to merge, which is the very first stage of the merger.

Now, the banks will have to submit a formal application to the Bangladesh Bank with a copy of the scheme of merger with documents, The Daily Star has learnt from central bank officials informed with the proceedings.

The documents include the secured and unsecured debts. In the case of secured debts, particulars of the securities and their value have to be provided. The value of the property, the assets and the liabilities of the two banks must be furnished too.

 

If the central bank is satisfied with the draft scheme, it will give the go-ahead to the merger, as per the existing guideline on merger and acquisition.

While there is a guideline for merger or amalgamation of banks and financial institutions from 2007, it needs to be updated for the current times. The updated guideline will be published soon, the BB officials said.

After examination of the draft scheme, the central bank will appoint auditors in those banks for the valuation of assets and liabilities, said BB Spokesman Md Mezbaul Haque yesterday.

There are some legal approval factors in the case of a merger of banks. Once those are obtained, the BB will give its final clearance.

“It will take some time to complete the process,” Haque said, while declining to give a timeframe for the completion of the merger process.

Approval from the Bangladesh Securities and Exchange Commission is also needed because Exim Bank is listed in the stock market.

The existing BB guideline said that the banks will mutually agree to the valuation of the assets. If they cannot reach an agreement, the BB will play the role of a mediator and help resolve the differences.

The merger decision may be cancelled if they are not able to agree on the valuation of the assets and liabilities, the BB officials said.

Once the merger is approved by the central bank, the two banks will have to proceed to comply with other formalities as required under the Companies Act 1994.

They will have to file an application before the High Court and submit the scheme for merger.

After the approval from the HC, the merger of the two banks will be executed finally, the BB officials said.

Then, the assets and liabilities of Padma Bank will be considered as Exim Bank’s assets and liabilities.

“Exim Bank has cast its fishing net in Padma river — now, flocks of Hilsas will be caught,” Nazrul Islam Mazumder, chairman of Exim Bank, told journalists after the signing ceremony of the letter of intent at the BB headquarters.

Depositors of Padma Bank will not suffer after the merger and the employees of the bank will not lose their jobs, he said.

Directors of weak banks will not retain their post after the merger; they will remain as shareholders, said Mazumder, also the chairman of the private bank owners’ forum Bangladesh Association of Banks since 2008.

Exim Bank Managing Director Mohammad Feroz Hossain and Padma Bank Managing Director Tarek Riaz Khan signed the letter of intent for the merger in the presence of BB Governor Abdur Rouf Talukder.

Source: thedailystar

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

Why stocks downfall continues for seven days

by fstcap
written by fstcap

Dhaka stocks have experienced a downward trend over the last seven consecutive sessions, coinciding with the imminent conclusion of the tenure of high-ranking officials of the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) in May, just two months away.

The benchmark index DSEX of the Dhaka Stock Exchange (DSE) settled at 5,898 after losing 69 points today, resulting in a total erosion of 268 points over the seven days. The key index fell below 5,900 points to a 33-month low today.

Following Monday’s fall, the market capitalisation of the DSE fell by Tk24,812 crore, settling at Tk7.27 lakh crore.

Discussions surrounding the potential re-appointment of the current chairman and commissioners of BSEC as their terms conclude have contributed to the recent decline in the stock market. Uncertainty about whether the current commission will continue for another term or if new appointees will take over has cast a shadow of uncertainty over the market’s future trajectory, according to market insiders.

Meanwhile, the BSEC warned against spreading false information and rumours about the capital market on online platforms, including social media, on 17 March. In such a situation, the stock market watchdog said it will take legal action against those involved in spreading various rumours including market conditions or share price predictions.

The regulatory body perceives that market discipline is being disrupted by rumour mongers.

 
 

EBL Securities said in its daily market commentary, the market witnessed a free fall, failing to recover from the enduring pessimism pervading the trading floor, as a result of lasting concerns stemming from sudden policy changes, which have significantly impacted investor sentiment.

Furthermore, the situation has been exacerbated by the shortened trading hours during Ramadan and the anticipation of fund withdrawals ahead of Eid, the commentary added.

 

Market volatility still persists as market confidence is yet to be restored owing to concerns regarding the market outlook. Moreover, a portion of investors opted to remain on the sidelines, waiting for a clear indication of the market momentum ahead, EBL Securities said.

 

According to the report, British American Tobacco, Renata, Orion Pharma, IFIC Bank, and United Commercial Bank played vital roles in Monday’s index downfall.

Expressing concern, Saiful Islam, president of the DSE Brokers Association of Bangladesh (DBA), mentioned that the Dhaka bourse itself serves as a primary regulator for the stock market, emphasising that when there is a disruption in coordination between the two regulators in performing their duties, investors become confused, leading to adverse effects on the capital market.

 

Recently, investors have been grappling with confusion stemming from decisions regarding the downgrading of stocks to the Z category and the withdrawal of floor prices, he said.

“While category downgrading is typically within the purview of the stock exchanges, the BSEC often interferes in these matters, adding to the uncertainty in the market,” he continued.

Meanwhile, several top officers from brokerage firms claimed that the market is facing a liquidity shortage due to higher interest rates.

The DBA president said, “We have an interest rate of over 13% on Treasury bonds here. In line with this, banks and non-bank financial institutions are also increasing interest rates. In such a situation, money goes out of the stock market and goes to deposits in all countries in the world. We are no exception.

“Investors are now turning to deposits to stay risk-free. Moreover, there is no supply of good shares to attract investors, nor is there any effort.” 

He also said that for the last year, most of the companies paid low dividends. Besides, economic uncertainty increases the risk for investors.

Meanwhile, trading activities remained sluggish as market turnover decreased by 5% to Tk486 crore today compared to Tk514 crore in the previous session.

In terms of sectoral performance, engineering issues took the lead in turnover, contributing 19%, followed by the pharmaceutical and food sectors.

Golden Son emerged as the most actively-traded stock with a turnover value of Tk20 crore, followed by Fu-Wang Ceramic and Golden Harvest Agro Industries.

All of the sectors displayed dismal returns, out of which paper, ceramics, and jute exerted the most corrections on the bourse.

Out of the 396 issues traded, 34 advanced, 330 declined, and 32 remained unchanged.

Newly-listed Asiatic Laboratories secured the top position on the gainers’ table as its share price jumped over 9.79%, followed by Baraka Power and Baraka Patenga Power.

On the other hand, Golden Son, Khulna Printing, and Aftab Auto were the top losers.

The port city bourse, Chittagong Stock Exchange, also settled in the red terrain today. The selected indices, CSCX and All Share Price Index (CASPI), declined by 96 points and 161 points to settle at 10,165 and 16,929, respectively.

Source: tbsnews
 
 
0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
FeaturedStock Market

Renata to raise Tk350cr via preference shares to repay loans

by fstcap
written by fstcap

Renata Limited, a leading pharmaceutical company, will raise Tk350 crore by issuing 35 crore preference shares at Tk10 each. This funding will be utilised to repay a portion of its outstanding short-term loans to banks.

The Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) in a meeting on Thursday (14 March), allowed Reneat to issue the preference shares through private placement for five years.

According to BSEC documents, shareholders investing in the preference shares will receive an annual dividend of 9-10%.

The preferred shares will not be added to the company’s ordinary shares, also, will not be counted in its earnings per shares (EPS).

Preference shares are shares in a company where dividends are distributed to shareholders before those holding ordinary shares receive theirs.

Preference shareholders are not the owners of the company. However, they have priority over ordinary shareholders in terms of dividends and redemption rights in the event of bankruptcy.

According to the BSEC press release, the nature of preference shares is – redeemable, cumulative, non-convertible and non-participative.

That means, on maturity, the company will repurchase its shares from the investors for its redeemable nature. For its cumulative nature, the company is liable to pay the shareholders outstanding dividends in arrears, if the company does not make enough profit in a year, and the shares will not be converted to ordinary shares.

Owing to its non-participating nature, preference shareholders are not entitled to get any surplus profit other than the promised dividends.

Jubayer Alam, company secretary at Renata Limited, told The Business Standard, “Previously, we received approval from the BSEC for issuing a zero-coupon bond, which is currently being subscribed. Additionally, the BSEC has now granted permission for us to issue preference shares.”

To mitigate the potential impact of rising interest rates, Renata Limited has decided to entirely pay off its outstanding short-term bank loans through the bond and issuing preference shares, he added.

In January this year, the securities regulator allowed Renata to issue a zero-coupon bond worth Tk660 crore. The bond’s face value totals this amount, with the drug maker receiving Tk500 crore from the bond issuance.

Currently, the company acknowledges an indebtedness of around Tk700 crore to several banks in the form of short-term credits.

Regarding the fundraising through bond and preference shares, Jubayer Alam said the management has decided to pay off the entire short-term loan of around Tk700 crore.

According to its half-yearly financials for FY24, Renata has Tk814 crore loans as short-term.

From July to December 2023, Renata reported a growth in revenue by 17% to Tk1866.50 crore, but its profit declined 9% to Tk190 crore as raw material costs increased owing to dollar appreciation.

Meanwhile, its net profit dropped over 54% to Tk231 crore in the fiscal year 2022-23 compared to the previous. And, its earnings per share came down to Tk20.21 in FY23 from Tk44.56 in FY22.

Due to the lower profit, it paid a lower dividend than the previous year. It paid a 62.5% cash dividend for FY23, which was 140% cash and 7% stock a year ago.

source: tbsnews.net

 

Renata share raise 350 crore

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Stock Market

টেকনো ড্রাগসের আইপিও অনুমোদন

by fstcap
written by fstcap

পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের অনুমতি পেয়েছে টেকনো ড্রাগস লিমিটেড।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৯০২ তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলন করা অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, বিএমআরই (নরসিংদী ফ্যাক্টরি), ভবন নির্মাণ (গাজীপুর ফ্যাক্টরি), আংশিক ঋণ পরিশোধ এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩০শে জুন ২০২৩ সালের আর্থিক বিবরনী অনুযায়ী পুনঃমূল্যায়ন সহ শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য ২৭.৭৪ টাকা, পুন’মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য ২২.৫৭ টাকা, শেয়ার প্রতি আয় ২.০৮ টাকা এবং বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় ৩.২৫ টাকা ৷

টেকনো ড্রাগস লিমিটেড কাট অফ প্রাইসের ৩০ শতাংশ ডিসকাউন্টে  সাধারণ বিনিয়োগকারীর  নিকট শেয়ার ইস্যু করবে।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ।

উল্লেখ্য যে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পূর্বে কোম্পানিটি কোন প্রকার লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

Source: banijjoprotidin

IPO new Techno Drug

0 comment
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Newer Posts
Older Posts
@First Capital SecuritiesLimited - All Right Reserved.